Children's Day 2019 Wishes: শিশু দিবসের শুভক্ষণে আপনার বন্ধু-স্বজনদের পাঠিয়ে দিন এই বাংলা Facebook Greetings, WhatsApp Status, GIFs, HD Wallpapers এবং SMS শুভেচ্ছা
আজ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। আর আজই শিশু দিবস। চাচা নেহরু শিশুদের কতটা ভাল বাসতেন তা সর্বজনবিদিত। শিশুদের উন্নয়নের জন্য স্বাধীনতা উত্তর ভারতে তাঁর কল্যাণকর প্রকল্পগুলির দিকে দৃষ্টিপাত করলেই বোঝা যাবে। এই বিশেষ দিনে বাড়ির ছোট সদস্যকে উইশ করতে ভুলবেন না যেন। প্রিয়জন, পরিজনদেরও পাঠিয়ে দিন শিশু দিবসের শুভেচ্ছা বার্তা।
Children’s Day Wishes in Bengali: আজ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। আর আজই শিশু দিবস। চাচা নেহরু শিশুদের কতটা ভাল বাসতেন তা সর্বজনবিদিত। শিশুদের উন্নয়নের জন্য স্বাধীনতা উত্তর ভারতে তাঁর কল্যাণকর প্রকল্পগুলির দিকে দৃষ্টিপাত করলেই বোঝা যাবে। এই বিশেষ দিনে বাড়ির ছোট সদস্যকে উইশ করতে ভুলবেন না যেন। প্রিয়জন, পরিজনদেরও পাঠিয়ে দিন শিশু দিবসের শুভেচ্ছা বার্তা (Wish Card)।
তাই লেটেস্টলি বাংলা (LatestLY Bangla) আপনাদের জন্য সাজিয়ে দিচ্ছে শুভেচ্ছা পত্র। পাঠিয়ে দিন সেইসব বাংলা WhatsApp Stickers, HD Images, Messages, SMS, Status, Facebook Quotesগুলি। আর ভাগ করে নিন আপনার মনের কোনে জমে থাকা অনুভূতি।
Whatsapp Message Reads: একটা শিশু অশিক্ষিত থাকার অর্থ, একটা শিশুকে হারিয়ে ফেলা। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা
Whatsapp Message Reads: শিশুরা সেখানেই যায় যেখানে তারা আনন্দকে খুঁজে পায়/ আর শিশুরা সেখানেই থাকতে চায় যেখানে তারা ভালোবাসা পায়। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা
Whatsapp Message Reads: খেলিছ এ বিশ্বলয়ে/ বিরাট শিশুর আনমনে/ প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা/ নিরজনে প্রভু নিরজনে। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা
Whatsapp Message Reads: প্রত্যেক শিশুই হলো একটা ভিন্ন ধরনের ফুল এবং তারা একসাথে মিলে এই দুনিয়াকে একটা সুন্দর বাগিচা বানাতে পারে। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা
Whatsapp Message Reads: শিশুরা হলো এমন এক নোঙ্গর/ যা তার মায়ের জীবনকে ধরে রাখে। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা
এদিন গুগল ডুডলের মাধ্যমে শিশু দিবসের উদযাপন করল, শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করল পণ্ডিত নেহরুর উদ্দেশ্য। ডুডল এঁকে সেরার শিরোপা জিতে নিয়েছে বছর সাতেকের দিব্যাংশি সিঙ্ঘল। সে দিল্লি পাবলিক স্কুলের ছাত্রী, থাকে গুরুগ্রামে। গাছ যদি হাঁটতে পারে, তবে কেউই তাকে কাটতে পারবে না। এই নিয়েই দিব্যাংশির ছবি। বৃক্ষ নিধনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দূষণ, এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে হলে গাছ বাঁচাতে হবে। কিন্তু আগ্রাসী সভ্যতা বনাঞ্চলকে ধ্বংস করেই নগরায়নে গতি আনছে। যদি গাছেরা হাঁটতে পারত, তাহলে মানুষের নগরের স্বপ্ন দেখে নিজেরাই জায়গা ছেড়ে অন্যত্র চলে যেত। এতে আধুনিক মানুষের স্বপ্ন যেমন সফল হত, তেমনই গাছও অনাদরে কাটা পড়ত না।