Andhra Shocker: হাসপাতালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট; মোবাইলের আলোয় প্রসব করলেন মহিলা
হাসপাতালে বিদ্যুৎ (Electricity) চলে গিয়েছিল, তাই মোবাইলের আলো, টর্চ (Torch) ও মোমবাতির আলোতে প্রসব (Delivery) করানো হল এক মহিলার। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) নরসিপত্তনমের (Narsipatnam) এনটিআর সরকারি হাসপাতাল (NTR Government Hospital)। একইভাবে পিজি জাঙ্গারেড্ডিগুডেম এলাকার হাসপাতালেও নাকি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে অন্ধকার নেমে আসায় রোগীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুর্ভোগ পোহাতে হয়। প্রসূতি ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ ছিল না। হাসপাতালের কর্মীরা জানিয়েছেন যে জেনারেটরে ডিজেল ছিল না, তাই প্রায় সারা রাতই অন্ধকারে থাকে হাসপাতাল।
নরসিপত্তনম, ৯ এপ্রিল: হাসপাতালে বিদ্যুৎ (Electricity) চলে গিয়েছিল, তাই মোবাইলের আলো, টর্চ (Torch) ও মোমবাতির আলোতে প্রসব (Delivery) করানো হল এক মহিলার। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) নরসিপত্তনমের (Narsipatnam) এনটিআর সরকারি হাসপাতাল (NTR Government Hospital)। একইভাবে পিজি জাঙ্গারেড্ডিগুডেম এলাকার হাসপাতালেও নাকি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে অন্ধকার নেমে আসায় রোগীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুর্ভোগ পোহাতে হয়। প্রসূতি ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ ছিল না। হাসপাতালের কর্মীরা জানিয়েছেন যে জেনারেটরে ডিজেল ছিল না, তাই প্রায় সারা রাতই অন্ধকারে থাকে হাসপাতাল।
বৃহস্পতিবার রাতে এনটিআর সরকারি হাসপাতাল বিদ্যুত বিভ্রাটের কারণে অন্ধকার নেমে আসে, জেনারেটরও চালানো যায়নি। আর সেই সময় প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছিলেন এক মহিলা। পরিস্থিতি বিবেচনা করে মোবাইলের আলো, টর্চ লাইট ও মোমবাতির আলোতে প্রসব করানোর সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের কর্মীরা মহিলার পরিজনদের যতটা সম্ভব মোবাইল ফোন, টর্চলাইট এবং মোমবাতির ব্যবস্থা করতে বলেছিলেন। আরও পড়ুন: Anantnag Encounter: কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর এনকাউন্টারে লস্কর কমান্ডার-সহ নিকেশ ২ জঙ্গি।
মহিলার স্বামী জানান, কর্মীরা তাঁকে মাঝরাতে মোমবাতি আনতে বলেন। পরে অনেক মোবাইল ফোন ও টর্চ লাইটের ব্যবস্থা করতেও বলে। তিনি কয়েকটি ব্যবস্থা করতে পেরেছিলেন। মহিলার মা এবং স্বামী চিন্তিত ছিলেন, যদিও ভাগ্যক্রমে কোনও জটিলতা ছাড়াই প্রসব করেন মহিলা। মহিলার স্বামী বলেন,"এটা একটা খুব কঠিন পরিস্থিতি ছিল। আমরা সেলফোন এবং টর্চলাইটের আলোয় ডেলিভারির করার কথা কখনও শুনিনি।" হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে জেনারেটরে প্রযুক্তিগত সমস্যা ছিল। প্রতিদিনই প্রায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়াতে গত কয়েকদিন ধরে নিয়মিত জেনারেটর ব্যবহার করা হচ্ছিল।