Wankhede Stadium: মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে কোয়ারান্টিন সেন্টার বানানোর সিদ্ধান্ত বিএমসির
বৃহন্মুম্বই পৌর কর্পোরেশন (বিএমসি) শুক্রবার মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ওয়াংখেড়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামটিকে কোয়ারান্টিন সেন্টার বানানোর জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয়। উল্লেখযোগ্যভাবে, মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১১ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। স্টেডিয়াম হস্তান্তর করতে বিএমসি মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (এমসিএ) কাছে একটি চিঠি লেখে।
মুম্বই, ১৬ মে: বৃহন্মুম্বই পৌর কর্পোরেশন (Brihammumnbai Municipal Corporation) (বিএমসি) শুক্রবার মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ওয়াংখেড়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামটিকে কোয়ারান্টিন সেন্টার বানানোর জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয়। উল্লেখযোগ্যভাবে, মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১১ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। স্টেডিয়াম হস্তান্তর করতে বিএমসি মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (এমসিএ) কাছে একটি চিঠি লেখে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, আইকনিক স্টেডিয়ামটি COVID-19 পজিটিভ রোগী যারা উপসর্গহীন তাদের জন্য ব্যবহৃত হবে। মুম্বইয়ের 'এ' ওয়ার্ডে অবস্থানরত জরুরি কর্মীদের জন্য স্টেডিয়ামের প্রাঙ্গণও ব্যবহার করবে। তারা আরও জানায়, যথাসময়ে যথাযথ হারে স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণ ব্যবহারের জন্য অর্থ পরে আলাদাভাবে দেওয়া হবে। চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে এমসিসি যদি বিএমসির নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হয় তবে তা ভারতীয় দণ্ডবিধিরঅনুচ্ছেদ ১৮৮ এর অধীনে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে। বিএমসি অস্থায়ী ভিত্তিতে সম্পত্তি অর্জন করবে। চিঠির জবাবে এমসিএ সচিব সঞ্জয় নায়েক সম্ভাব্য সকল উপায়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। আরও পড়ুন, 'ওদের আর্তনাদ সরকারের কাছে পৌঁছে দেব, ওদের সাহায্য করার আপ্রাণ চেষ্টা করব', পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্দেশে হৃদয়বিহ্বল ভিডিও শেয়ার করলেন রাহুল গান্ধী
দেশের সমস্ত রাজ্যগুলির মধ্যে মুম্বই সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। সেখানে হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সুতরাং, হাসপাতালগুলিতে বেড পাওয়া নিয়েও সঙ্কট দেখা দিয়েছে। শুক্রবার মুম্বইয়ে কোভিড -১৯ সংক্রমিতের সংখ্যা ১৮ হাজার ছাড়িয়েছে। মহারাষ্ট্রের মুম্বইতেও মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬৫৫। এদিকে, মহারাষ্ট্রে ২৭,০০০- এরও বেশি মানষ COVID-19 এ সংক্রমিত হয়েছে, আর এই মারণ ভাইরাসে রাজ্যে এক হাজারেরও বেশি মানসূহের প্রাণহানি হয়েছে।