Lockdown 2.0: আজ থেকেই শিথিল হচ্ছে দেশের করোনামুক্ত এলাকার লকডাউন, কী কী ক্ষেত্রে মিলছে ছাড়?

দেশের বিভিন্ন রাজ্যের কিছু জেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মেলেনি। আজ সোমবার ২০ এপ্রিল থেকে সেই সব জায়গার লকডাউন কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। গত রবিবার ২৬ দিনের লকডাউন কাটিয়ে ফেলল ভারত। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত (COVID-19 Cases) হয়েছেন ১ হাজার ৫৫৩ জন। সবমিলিয়ে দেশে মারণ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছে গেল ১৭ হাজার ২৬৫-তে। মৃতের সংখ্যা ৫৪৩, রবিবার সারা দিনে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তথ্যানুসারে, এই মুহূর্তে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৪ হাজার ১৭৫ জন। ২ হাজার ৫৪৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

লকডাউনে দেশ (Photo Credits: IANS)

নতুন দিল্লি,২০ এপ্রিল: দেশের বিভিন্ন রাজ্যের কিছু জেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মেলেনি। আজ সোমবার ২০ এপ্রিল থেকে সেই সব জায়গার লকডাউন কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। গত রবিবার ২৬ দিনের লকডাউন কাটিয়ে ফেলল ভারত। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত (COVID-19 Cases) হয়েছেন ১ হাজার ৫৫৩ জন। সবমিলিয়ে দেশে মারণ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছে গেল ১৭ হাজার ২৬৫-তে। মৃতের সংখ্যা ৫৪৩, রবিবার সারা দিনে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তথ্যানুসারে, এই মুহূর্তে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৪ হাজার ১৭৫ জন। ২ হাজার ৫৪৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

গত ১৪ এপ্রিল প্রথম পর্যায়ের লকডাউনের শেষদিনে দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ৩ মে পর্যন্ত চলবে তার সময়সীমা। এই পর্যায়ে দেশের রাজ্যগুলির বিভিন্ন জেলা ধরে ধরে নজরদারি চালানো হবে। যেসব জেলায় হটস্পট থাকবে না, আক্রান্ত শূন্য। সেসব অংশে ২০ তারিখের পর লকডাউন শিথিল হবে। ছাড় মিলবে বাণিজ্যিক পরিষেবায়, স্বাস্থ্য পরিষেবায়, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, কৃষিক্ষেত্রে, গাড়ি চলাচলে ও কিছু কলকারখানায়। তবে লকডাউন শিথিল করার পাশাপাশি, সমাজাকি দূরত্ব থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্রে এই সময়কার যাবতীয় গাইডলাইন মেনে চলতে হবে। যেসব জায়গায় আক্রান্ত রয়েছে, সংক্রমণ বেড়েছে, সেসব জায়গায় ২০ তারিখ থেকে শুরু হওয়া লকডাউন শৈথিল্য বলবৎ হবে না। আরও পড়ুন-COVID-19 Cases In India: গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৫৩, দেশে মারণ রোগের গ্রাসে ১৭ হাজার ২৬৫ জন; মৃত ৫৪৩

আজ থেকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যাদি সংগ্রহে ও চিকিৎসার প্রয়োজনে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বেরতে পারবেন। চার চাকার ক্ষেত্রে পিছনের সিটে একজন প্যাসেঞ্জার বসার অনুমতি রয়েছে। দুচাকার ক্ষেত্রে শুধু চালকই অনুমতি পাবেন বেরনোর। অনলাইনে ব্যবসা, টিউশনি ও কোচিং চলবে। ১০০ দিনের কাজ, সেচ প্রকল্পের কাজও চলতে পারে। তবে শ্রমিকরা অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি মাস্কও ব্যবহার করবেন। চালু থাকবে টেলিকম, ইন্টারনেট পরিষেবা, সাফাই কর্ম, জাক পরিষেবা, জল, স্যানিটেশন ও বিদ্যুৎ। গ্রামীণ এলাকায় শিল্প, এসইডেজ, রপ্তানিভিত্তিক শিল্প, ও শিল্প শহরে কাজ শুরু হবে। পাটশিল্প, প্রয়োজনীয় দ্রব্যের উৎপাদন, আইটি হার্ডওয়্যার, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট, গ্রামের ইট কারখানা, কয়লার উৎপাদন,  রাস্তা তৈরির কাজ, সেচ প্রকল্প, পুরসভার নির্মাণ প্রকল্প, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির প্রকল্প চালু হবে। কাজ শুরু হলেও মাস্ক পরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা পাঁচজনের বেশি জমায়েত নিষিদ্ধ রয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now