Punjab Extends Curfew: সংক্রমণ ঠেকাতে আরও ২ সপ্তাহ লকডাউন চলবে, প্রথম ঘোষণা পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর

সংক্রমণ এড়াতে পাঞ্জাবে আরও ২ সপ্তাহ কার্ফিউ জারি থাকবে। শুধুমাত্র সকাল সকাল সাতটা থেকে ১১টা পর্যন্ত কার্ফিউ শিথিল হবে। বুধবার এই ঘোষণা করলেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Captain Amarinder Singh)। তিনি বলেন, যে হারে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে তাতে কড়াকড়ির প্রয়োজন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নিয়ম মেনেই কার্ফিউ শিথিলের সময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট খোলা থাকবে। সেই চারঘণ্টার জন্য বাসিন্দারা বাইরে বেরিয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে আনতে পারেন।

অমরিন্দর সিং(Photo Credits: ANI)

চণ্ডীগড়, ২৯ এপ্রিল: সংক্রমণ এড়াতে পাঞ্জাবে আরও ২ সপ্তাহ কার্ফিউ জারি থাকবে। শুধুমাত্র সকাল সকাল সাতটা থেকে ১১টা পর্যন্ত কার্ফিউ শিথিল হবে। বুধবার এই ঘোষণা করলেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Captain Amarinder Singh)। তিনি বলেন, যে হারে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে তাতে কড়াকড়ির প্রয়োজন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নিয়ম মেনেই কার্ফিউ শিথিলের সময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট খোলা থাকবে। সেই চারঘণ্টার জন্য বাসিন্দারা বাইরে বেরিয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে আনতে পারেন।

এক ভিডিও বার্তায় এদিন অমরিন্দর সিং বলেন, “প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে ১১টা পর্যন্ত লকডাউন জারি থাকবে না। এই সময় লোকজন বাড়ি থেকে বেরিয়ে বাজার সারতে পারেন, কেননা তখন দোকানপাট খোলা থাকবে। রাজ্যে আরও ২ সপ্তাহ কার্ফিউ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” ৩ তারিখের পর যে লকডাউন বলবৎ থাকবে তা অফিশিয়ালি প্রথম ঘোষণা করল পাঞ্জাব। আগামী তিন তারিখে কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন শেষ হচ্ছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঠেকাতে প্রথম থেকেই লকডাউন মানার কাজে এক পা এগিয়ে রেখেছেন ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। আরও পড়ুন- Maharashtra: লকডাউনের জেরে কোটাতে আটকে পড়া পড়ুয়াদের ফেরাতে মহারাষ্ট্র থেকে রওনা দিল ৭০টি বাস

সোমবার নয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স সারেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী লকডাউন চালানোর পক্ষে মতামত দিয়েছেন। সংক্রমণ রুখতে আগামী একমাস লকডাউন চলুক, এমন আর্জি জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে কনফারেন্স নিয়ে একটি বিবৃতি জানানো হয়েছে, লকডাউন বাড়ানোর পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সায় রয়েছে। যেসব এলাকায় করোনা সংক্রমণ শূন্য, সেখানে অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য হয়তো নিয়মকানুন কিছুটা শিথিল হতে পারে।