Uddhav Thackeray To Muslim Delegation: এনআরসি-র নামে মহারাষ্ট্রে কোনও ডিটেনশন ক্যাম্প হচ্ছে না, মুসলিমদের আশ্বস্ত করলেন উদ্ধব ঠাকরে
দেশজুড়ে যখন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে (CAA) পথে নেমেছে মানুষ। চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ, এনআরসি-র (NRC) বিরুদ্ধে জ্বলছে ভারত ঠিক তখনই মুখ খুললেন শিবসেনা প্রধান। মহারাষ্ট্রে এনআরসি-র নামে ডিটেনশন ক্যাম্প করতে দেওয়া হবে না। মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে গিয়ে একথাই বললেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Maharashtra Chief Minister Uddhav Thackeray)। তিনি মুসলিম প্রতিনিধিদের আশ্বাস দিয়ে বলেন, তাদের প্রতি যাতে কোনও অবিচার না হয় তা রাজ্যের সরকার সুনিশ্চিত করবে।
মুম্বই, ২৪ ডিসেম্বর: দেশজুড়ে যখন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে (CAA) পথে নেমেছে মানুষ। চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ, এনআরসি-র (NRC) বিরুদ্ধে জ্বলছে ভারত ঠিক তখনই মুখ খুললেন শিবসেনা প্রধান। মহারাষ্ট্রে এনআরসি-র নামে ডিটেনশন ক্যাম্প করতে দেওয়া হবে না। মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে গিয়ে একথাই বললেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Maharashtra Chief Minister Uddhav Thackeray)। তিনি মুসলিম প্রতিনিধিদের আশ্বাস দিয়ে বলেন, তাদের প্রতি যাতে কোনও অবিচার না হয় তা রাজ্যের সরকার সুনিশ্চিত করবে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও এনআরসি-র বিরুদ্ধে গোটা দেশের মুসলিম সমাজ আতঙ্কে রয়েছে। এই বোধহয় কেন্দ্রের বিজেপি সরকার পরিকল্পনা করে মুসলিমদের দেশ থেকে তাড়িয়ে দিল। একেবারে আতঙ্কের প্রহর গুনছেন মুসলিমরা।
এদিন তাঁদের আশ্বস্ত করেন উদ্ধব ঠাকরে। বলেন, কারোর অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে না। কোনও ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি হবে না। আগামীর ভারতকে শক্তিশালী করতে মুসলিম যুবকদের পড়াশোনা ও জীবিকার সুবন্দোবস্ত করাই এখন সরকারের মূল্য লক্ষ্য। এদিকে এনআরসি-র গেরোয় যখন বিজেপির জনপ্রিয়তা তলানিতে এসে ঠেকেছে তখন ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা করলেন প্রধানমন্ত্রী। রামলীলা ময়দানে নরেন্দ্র মোদি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, সিএএ-র কারণে মুসলিমদের বিপদের কোনও সম্ভাবনা নেই। আর এনআরসি তো শুধুমাত্র অসমের জনগণের জন্য। আর এনিয়ে সরকার এখনই কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না। এসব বলেই বিরোধীদের ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে দেশের মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে বিরোধীরা। আরও পড়ুন-NPR Updation Gets Green Signal From Cabinet: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সবুজ সংকেত, আগামী এপ্রিলেই শুরু এনপিআর-এর কাজ
বলা বাহুল্য, এখন পর্যন্ত শুধু অসমেই জাতীয় নাগরিক পঞ্জির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ২০২০ সালে এপ্রিল থেকে শুরু হবে জনগণনার কাজ। চলবে ওই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সারা দেশের এনপিআর-এর খরচ হিসেবে প্রাথমিকবাবে আট হাজার ৫০০ কোটি টাকা ধরা হয়েছে। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এই এনপিআর-এর প্রস্তাবের সবুজ সংকেত দেয়। শোনা যাচ্ছে, শুধু ঠিকুজি কুষ্ঠিই নয়, এবার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক পরিচয় নথিভুক্তের বন্দোবস্তও করবে সরকার। এদিকে পশ্চিমবঙ্গে মমতার সরকার এনরিআর-এ অনুমতি দেয়নি। কারণ তৃণমূলের দাবি, এনআরসি-র প্রাথমিক ধাপকে এনপিআর বলে চালানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্র।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)