Migrant Worker Dies: বাড়ি ফিরতে ৩০ কিমি হেঁটে ট্রেন ধরতে চেয়েছিলেন, হৃদরোগে প্রাণ গেল পরিযায়ী শ্রমিকের

টানা লকডাউনের জেরে কাজকর্ম নেই। পরিযায়ী শ্রমিকরা তাই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হেঁটেই বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। সরকারও লকডাউনে আটকে পড়া শ্রমিক, পড়ুয়া ও অন্যান্যদের বাড়িতে ফেরাতে শ্রমিক ট্রেন চালু করেছে। বছর ৪৫ এর এক নির্মাণ শ্রমিক মহারাষ্ট্রের ভায়ান্দারে কাজ করতেন। লকডাউনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে তিনি প্রায় ৩০ কিলোমিটার পথ হেঁটে ভাসাই স্টেশনে আসছিলেন। সেখান থেকেই শ্রমিক ট্রেন ধরে ফিরবেন বাড়িতে। তবে স্টেশনে পৌঁছানো হল না। পথেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন ওই শ্রমিক। মৃত পরিযায়ী শ্রমিকের (Migrant worker) নাম হরিশ শংকরলাল। তাঁর বাড়ি রাজস্থানে।

পরিযায়ী শ্রমিক (Photo Credits: File Image)

মুম্বই, ১৫ মে: টানা লকডাউনের জেরে কাজকর্ম নেই। পরিযায়ী শ্রমিকরা তাই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হেঁটেই বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। সরকারও লকডাউনে আটকে পড়া শ্রমিক, পড়ুয়া ও অন্যান্যদের বাড়িতে ফেরাতে শ্রমিক ট্রেন চালু করেছে। বছর ৪৫ এর এক নির্মাণ শ্রমিক মহারাষ্ট্রের ভায়ান্দারে কাজ করতেন। লকডাউনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে তিনি প্রায় ৩০ কিলোমিটার পথ হেঁটে ভাসাই স্টেশনে আসছিলেন। সেখান থেকেই শ্রমিক ট্রেন ধরে ফিরবেন বাড়িতে। তবে স্টেশনে পৌঁছানো হল না। পথেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন ওই শ্রমিক। মৃত পরিযায়ী শ্রমিকের (Migrant worker) নাম হরিশ শংকরলাল। তাঁর বাড়ি রাজস্থানে।

তিনি শ্রমিক ট্রেনের টিকিট পেয়েছিলেন। ভাসাই থেকে ট্রেনে চড়ে রাজস্থানের সিকার পর্যন্ত যাবেন। সেখানেই তাঁর বাড়ি। তিনি বাড়ি ফেরার জন্য গতকাল সকাল নটার সময় ভায়ান্দারের ভাড়া করা বাড়ি থেকে বেরোন। প্রচন্ড গরমে এতটা রাস্তা হেঁটে আসতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বেলা দুটো নাগাদ ভাসাই স্টেশনের বাইরে পৌঁছেও যান। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। হাসপাতালে যাওয়ার পতেই ওই শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আরও পড়ুন-Global COVID-19 Cases: বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ লক্ষ ৪৪ হাজার ছাড়ালো, মৃত্যুমিছিলে শামিল ৩০ লক্ষ ২ হাজার

শংকরলালের সঙ্গে হাঁটছিলেন, সহকর্মী সওয়ারমাল জাংগির। তাঁর বাড়ি নালাসোপাড়া এলাকায়। মৃত শ্রমিকের পরিবারের তরফে জানান হয়েছে, দেহ রাজস্থানে শংকরলালে গ্রামে ফিরবে।