Mobile Internet Services Restored In Ladakh's Kargil: ১৪৫ দিন পর কমিউনিকেশন ব্লকেড থেকে মুক্তি, কার্গিলে ফিরছে মোবাইল ইন্টারনেট
১৪৫ দিনের অপেক্ষা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের কার্গিল জেলায় (Kargil district) ফিরল মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা (Mobile internet services)। জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর ও জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখকে পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে ঘোষণার পর গোটা এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব বলেছেন, পর্যায়ক্রমে কাশ্মীরে ফিরছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা। প্রথমে হোটেলগুলিতে নেট কানেকশন ফিরে আসছে।
কার্গিল, ২৭ ডিসেম্বর: ১৪৫ দিনের অপেক্ষা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের কার্গিল জেলায় (Kargil district) ফিরল মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা (Mobile internet services)। জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর ও জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখকে পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে ঘোষণার পর গোটা এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব বলেছেন, পর্যায়ক্রমে কাশ্মীরে ফিরছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা। প্রথমে হোটেলগুলিতে নেট কানেকশন ফিরে আসছে। এরপর একটি নিরাপত্তা বিষয়ক পর্যালোচনা হবে। সেটি সম্পন্ন হলেই কার্গিলের সাধারণ মানুষও ফের ইন্টারনেটের সুবিধা কাজে লাগাতে পারবেন।
ইন্টারনেট চালু প্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে রাম মাধব বলেন, সমগ্র কাশ্মীরে যাতে বিদ্যুৎত সরবরাহ স্বাভাবিক হয়। এবং বৈদ্যুতিন পরিষেবা অটুট থাকে সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কেননা এর মধ্যেই প্রবল শীতের কামড়ে যবুথবু উপত্যকা। সম্প্রতি টানা তুষারপাত ও বৃষ্টিতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। এই পরিস্থিতিতে উপত্যকাজুড়ে পর্যাপ্ত বিদ্যুতের বন্দোবস্ত থাকাটা খুব জরুরি। সেই ব্যবস্থাই নেওয়া হচ্ছে। আরও পড়ুন-Rahul Gandhi: ‘#ঝুটঝুটঝুট আরএসএস-এর প্রধানমন্ত্রী ভারতমাতাকে মিথ্যে কথা বলছেন’, অসমের ডিটেনশন সেন্টারের ছবির সঙ্গে মোদিকে তুলোধনা রাহুলের
উল্লেখ্য, গত পাঁচ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটিয়ে সংবিধানের ৩৫-এ ধারা তুলে নেওয়া পাশাপাশি বিশেষ অধিকারও খর্ব করে কেন্দ্র। এই কার্যাবলী গ্রহণের আগে থেকেই উপত্যকাজুড়ে পুলিশ ও সেনার সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছিল। সাধারণ বাসিন্দারা অশনি সংকেত পাচ্ছিলেন। উপত্যকার রাজনৈতিক নেতানেত্রীরাও এনিয়ে বার বার ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তবে মুখে কুলুপ এঁটেছিল কেন্দ্র। ৪ আগস্ট রাতেই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও ডক্টর ফারুক আবদুল্লা-সহ বহু নেতাকেই গৃহবন্দি করে ফেলে কাশ্মীরের প্রশাসন ও পুলিশ। পরে তাঁদের সতর্কতা মূলক গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪৫ দিন কেটে গেলেও এখনও কেউই মুক্তি পাননি। কাশ্মীরে কি চলচে তা যাতে বাইরের লোকজন না জানতে পারে, সেজন্য উপত্যকায় ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কমিউনিকেশন ব্লকেড করে দিলেমোবাইল ও ল্যান্ড ফোন অকেজো হয়ে যায়। জারি হয় ১৪৪ ধারা। এই সময় সেনা বাহিনী ও পুলিশের বুটে সবসময় ত্রস্ত থাকতেন বাসিন্দারা। বিনা কারণেই জেল থেকে শাস্তি কিছুই বাদ যায়নি। কাশ্মীরের বাসিন্দাদের মানবাধিকার বিপর্যস্ত এনিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে বিরোধীরা। এতদিনে কাশ্মীরের কমিউনিকেশন ব্লকেড শিথিল হচ্ছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)