Coronavirus Outbreak In India: সংক্রামিত হওয়ার ভয়, আইসোলেশন ওয়ার্ডের কাপড় কাচতে নারাজ ধোপা

করোনাভাইরাসের ত্রাসে জর্জরিত গোটা বিশ্ব। আতঙ্কের প্রহর গুনছে দেশে। আক্রান্তের সংখ্যা ১৭১। মহারাষ্ট্রে ৪৫। যতদিন যাচ্ছে ছবিটা ততই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। বার বার জানানো হচ্ছে, সকলে পরিচ্ছন্ন থাকুন। বার বার হাত জীবাণুমুক্ত করুন। হাত ধুয়ে মুখে নাকে চোখে দেবেন না। মাস্ক না পরে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না। একান্ত প্রয়োজন না পড়লে বাড়িতেই থাকুন। আপনি যত বাড়িতে থাকবেন, তত সুস্থ থাকবেন ও অন্যকে সুস্থ থাকার সুযোগ করে দিন। এক মিটার দূর থেকে কথা বলুন। সংক্রামিতের সংস্পর্শে এলে কোয়ারেন্টাইনে চলে যান। আর সংক্রমণ প্রমাণিত হলে হাসপাতালের আইসোলেশনে চলে যান। অসুস্থতার লক্ষণ দেখলে দেরি করবেন না।

করোনাভাইরাস(Photo Credits: IANS)

ইয়াভাতামাল, ১৯ মার্চ: করোনাভাইরাসের ত্রাসে জর্জরিত গোটা বিশ্ব। আতঙ্কের প্রহর গুনছে দেশে। আক্রান্তের সংখ্যা ১৭১। মহারাষ্ট্রে ৪৫। যতদিন যাচ্ছে ছবিটা ততই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। বার বার জানানো হচ্ছে, সকলে পরিচ্ছন্ন থাকুন। বার বার হাত জীবাণুমুক্ত করুন। হাত ধুয়ে মুখে নাকে চোখে দেবেন না। মাস্ক না পরে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না। একান্ত প্রয়োজন না পড়লে বাড়িতেই থাকুন। আপনি যত বাড়িতে থাকবেন, তত সুস্থ থাকবেন ও অন্যকে সুস্থ থাকার সুযোগ করে দিন। এক মিটার দূর থেকে কথা বলুন। সংক্রামিতের সংস্পর্শে এলে কোয়ারেন্টাইনে চলে যান। আর সংক্রমণ প্রমাণিত হলে হাসপাতালের আইসোলেশনে চলে যান। অসুস্থতার লক্ষণ দেখলে দেরি করবেন না।

মহারাষ্ট্রে সংক্রামিতর সংখ্যা সব থেকে বেশি। সেখানকার ইয়াভাতামাল এলাকার সরকারি হাসপাতালের আইসোলেশনে ভর্তি আছেন করোনা আক্রান্ত রোগীরা। হাসপাতালে তিনজন রোগীর শরীরে কোভিড-১৯ (Covid-19) এর জীবাণু মিলেছে। আর চারজনকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। এদিকে আইসোলেশন ওয়ার্ডের রোগীদের বিছানার চাদর ও ওয়ার্ডের পর্দা কাচতে নারাজ ধোপারা। তাঁদের তাড়া করে ফিরছে করোনা ত্রাস। যদি আক্রান্তদের ওয়ার্ডের কাপড় কাচতে গিয়ে নিজেরা আক্রান্ত হয়ে যান, তাহলে বিপদ বাড়বে। আরও পড়ুন-ICSE, ISC Board Exams 2020 Postponed: করোনার কাঁটা, আপাতত স্থগিত আইসিএসই-আইএসসি বোর্ডের পরীক্ষা

সোমবার দিন ওই হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের কর্মীরাই ধোপার কাছে কাপড় পাঠিয়ে দিয়েছেন। আইসোলেশনের কাপড় সেখানে আসতেই বেঁকে বসেন ধোপা। সাফ জানিয়েদেন সংক্রামিত রোগীর বিছানা ছাদর, পর্দা কাচতে পারবেন না। এলাকার এক বাসিন্দা অশোক চৌধুরি তিনি পেশায় ধোপা। জানালেন, ভয় পাচ্ছি, যদি করোনা আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত পোশাক কাচি, তাহলে ওই ভাইরাসে আমরা সংক্রামিত হয়ে যাব।