Bharat Ratna Karpoori Thakur: মরণোত্তর ভারতরত্ন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে
বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হচ্ছে। ১৯৭০ সালে প্রথম অকংগ্রেসী হিসেবে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন কর্পুরী ঠাকুর।
লোকসভা ভোটের বছরে নরেন্দ্র মোদী সরকারের চমক। বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুর (Karpoori Thakur)কে মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হচ্ছে। ১৯৭০ সালে প্রথম অকংগ্রেসী হিসেবে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন কর্পুরী ঠাকুর। তার আগে বিহারের শিক্ষামন্ত্রী, উপ-মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তাঁকে বিহারের বজ় রাজনীতিবিদদের যেমন- লালু প্রসাদ যাদব , রাম বিলাস পাসোয়ান , দেবেন্দ্র প্রসাদ যাদব এবং নীতীশ কুমারের মতো বিশিষ্ট নেতাদের পরামর্শদাতা বলা হয় । অনগ্রসর শ্রেণীর মানুষদের সমাজে এগিয়ে আনার জন্য তিনি আপোষহীন আন্দোলন করেন। য়ে কারণে সবাই তাঁকে বলেন,জননায়ক। অনগ্রসর শ্রেণী (নাপিত) থেকে উঠে এসে দেশের রাজনীতিতে বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ২৬ মাস কারাগারে কাটিয়ে ছিলেন। 'ভারত ছাড়ো আন্দোলন'-এ যোগ দেওয়ার জন্য তিনি স্নাতকস্তরে কলেজ ছেড়েছিলেন। কর্পুরী ঠাকুর হিন্দি ভাষার অনুরাগী ছিলেন এবং বিহারের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাঠ্যক্রমের বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে ইংরেজিকে সরিয়ে দেন। যা নিয়ে অবশ্য পরবর্তীকালে সমালোচনা হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রীর টুইট
১৯৬০ সালে কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের সাধারণ ধর্মঘটের সময় P&T কর্মচারীদের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে তিনি টেলকো শ্রমিকদের জন্য প্রচারের জন্য ২৮দিন আমরণ অনশন করেছিলেন। ডাক বিভাগ কর্পুরী ঠাকুরের স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হয়েছে। ১৯৮৮ সালে তিনি ৬৭ বছর বয়সে প্রয়াত হন।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)