JNU Violence: জেএনইউ-এর আহত ছাত্র নেতা ঐশী ঘোষের বিরুদ্ধে FIR বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের!
গত ৫ জানুয়ারি দিল্লির জেএনইউ-এর (JNU) সবরমতী হস্টেলে ঘটে যায় এক নক্কারজনক ঘটনা। যার আঁচে উত্তপ্ত সারা দেশ (India)। দেশের সমস্ত নাগরিকই নিন্দায় সরব হয়েছেন রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢুকে ছাত্র-শিক্ষক পেটানোর ঘটনায়। হাসপাতালের ট্রমা সেন্টারে পর্যন্ত ভর্তি থাকতে হয়েছিল ছাত্র সংসদ সভাপতি ঐশী ঘোষকে। আহত হয়ে হাসপাতালের শয্যা নিয়েছিলেন আরও ৩৪ পড়ুয়া। তবু বাড়ি ফিরে মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়েই সাংবাদিক সম্মেলনে ঐশী জানান, ‘আমাকে খুনের জন্য পরিকল্পিত হামলা, তবে দমে যাইনি।’
নতুন দিল্লি, ৭ জানুয়ারি: গত ৫ জানুয়ারি দিল্লির জেএনইউ-এর (JNU) সবরমতী হস্টেলে ঘটে যায় এক নক্কারজনক ঘটনা। যার আঁচে উত্তপ্ত সারা দেশ (India)। দেশের সমস্ত নাগরিকই নিন্দায় সরব হয়েছেন রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢুকে ছাত্র-শিক্ষক পেটানোর ঘটনায়। হাসপাতালের ট্রমা সেন্টারে পর্যন্ত ভর্তি থাকতে হয়েছিল ছাত্র সংসদ সভাপতি ঐশী ঘোষকে। আহত হয়ে হাসপাতালের শয্যা নিয়েছিলেন আরও ৩৪ পড়ুয়া। তবু বাড়ি ফিরে মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়েই সাংবাদিক সম্মেলনে ঐশী জানান, ‘আমাকে খুনের জন্য পরিকল্পিত হামলা, তবে দমে যাইনি।’
এতটা পর্যন্ত সকলেরই জানা। এবার সামনে এল নতুন তথ্য। আজ মঙ্গলবার প্রকাশ্যে এল ঐশীর (Aishe Ghosh) নামে এফআইআরের তথ্য। ঘটনার দিনই অর্থাৎ গত ৫ জানুয়ারিই ওই এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয়েছিল। দায়ের করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ঐশীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ঘটনার আগের দিন অর্থাৎ গত ৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর হামলা চালিয়েছেন। ভাঙচুর চালিয়েছেন কক্ষেও! তবে ঐশী একা নন, একই অভিযোগে অভিযুক্ত আরও ১৯ জন পড়ুয়া। গতকাল সোমবারই বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনার তদন্তে দিল্লি পুলিশের উচ্চকর্তার হাতে দায় ভার সঁপেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ঘটনার সময় দিল্লি পুলিশের নীরব দর্শকের ভূমিকা এবং এফআইআর দায়ের না করা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পদক্ষেপে যা লঘু স্থিমিত হয়। কিন্তু মঙ্গল্বারের নতুন তথ্যে ফের উঠছে প্রশ্ন। আরও পড়ুন: JNUSU President Aishe Ghosh: ‘আমাকে খুনের জন্য পরিকল্পিত হামলা, তবে দমে যাইনি’ মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়েই ঐশীর সাংবাদিক সম্মেলন
ঐশীর বক্তব্য, “মেরে ফেলার জন্যেই হয়েছিল হামলা (Attack)। শিক্ষকদের বৈঠকে হামলা হয়েছে শুনে আমি হোস্টেলের (Hostel) দিকে যাচ্ছিলাম। তখন আমার ওপরে হামলা করা হয়। নির্মমভাবে পেটানো হয়। যারা হামলা চালায়, তারা বলতে থাকে এখানেই মেরে ফেল। পরে অবশ্য তারা ফিরে যায়। তবে মার খেয়ে দমে গিয়েছি ভাবার কারণ নেই। হিন্দুত্ববাদীদের বিরুদ্ধে সুর আরও চড়বে। লড়াই জারি থাকবে। সরকার ক্যাম্পাসে লোক ঢুকিয়ে দিচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবে খুনের চেষ্টা হয়েছে। কী করতে চাইছে সরকার!”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)