Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বিলোপের ৭ মাস পর সোমবার থেকে কাশ্মীরে খুলছে স্কুলের দরজা
কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা (Article 370) জারি হয়েছে ৭ মাস হয়ে গেল। সেই তখন থেকেই বন্ধ রয়েছে উপত্যকায় স্কুলের দরজা। সেই বন্ধ থাকা স্কুলের দরজাই এবার খুলে যেতে চলেছে আগামী সোমবার থেকে। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) প্রশাসন তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতির কথা বিবেচনা করে স্কুলগুলি আবার চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গত তিন মাস ধরে উপত্যকায় প্রচণ্ড শীতকালীন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ফলে সুরক্ষা পরিস্থিতি বিবেচনায করে স্কুলগুলিতে পাঁচ মাসের অবকাশকালীন ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গরমের আভাস পরতেই ফের চালু হচ্ছে স্কুলগুলি।
শ্রীনগর, ২৩ ফেব্রুয়ারি: কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা (Article 370) বিলোপ হয়েছে ৭ মাস হয়ে গেল। সেই তখন থেকেই বন্ধ রয়েছে উপত্যকায় স্কুলের দরজা। সেই বন্ধ থাকা স্কুলের দরজাই এবার খুলে যেতে চলেছে আগামী সোমবার থেকে। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) প্রশাসন তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতির কথা বিবেচনা করে স্কুলগুলি আবার চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গত তিন মাস ধরে উপত্যকায় প্রচণ্ড শীতকালীন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ফলে সুরক্ষা পরিস্থিতি বিবেচনায করে স্কুলগুলিতে পাঁচ মাসের অবকাশকালীন ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গরমের আভাস পরতেই ফের চালু হচ্ছে স্কুলগুলি।
প্রতিবছর প্রায় তিন মাস ধরে শীতের ছুটির দিনগুলি স্কুল বন্ধ থাকে। কিন্তু এই বছর পাঁচ মাস বন্ধ ছিল। এদিকে, ৩৭০ ধারা বিলোপে খুশি হয়েছে কাশ্মীরিরা। দাবি করলেন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা (J P Nadda)। বছর শেষে বিহার ভোট। তাই পাটনায় গিয়ে মোদী সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরেন গেরুয়া দলের সভাপতি। সেই প্রসঙ্গেই তাঁর কথায় উঠে আসে ৩৭০ ধারা রদের কথা। নাড্ডা বলেন, ‘নেহেরু ও ইন্দিরা গান্ধী দু’বার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন। রাজীব গান্ধীও সরকার গড়েছিলেন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে। কিন্তু তারা কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের সাহস দেখাতে পারেননি। কিন্তু, মে মাসে দ্বিতীয়বারের জন্য মোদীজি ক্ষমতায় ফিরেই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। যার ফলে কাশ্মীর ও লাদাখের মানুষ আনন্দে রয়েছেন।’ আরও পড়ুন: Nirbhaya Case: নির্ভয়া কাণ্ডের দোষীদের ফাঁসির আগে পরিবারের সঙ্গে শেষবার দেখা করার তারিখ জানাতে বলল জেল কর্তৃপক্ষ
লোকসভা ভোটে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। ৩০৩ আসন পেয়েছে পদ্ম বাহিনী। এরপর বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা ভোট হয়েছে। কিন্তু, সফলতা আসেনি। মেরুকরণের রাজনীতি মুখ থুবরে পড়ছে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই বিহারের ভোট প্রচারে কৌশল বদলানোর চেষ্টায় গেরুয়া শিবির (BJP)। তাই মোদী সরকারের কাজের খতিয়ান পেশের সঙ্গেই বিহারের এনডিএ সরকারের গত পাঁচ বছরের উন্নয়নের কথাও শোনা যায় জে পি নাড্ডার মুখে।