Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বিলোপের চারমাস পর এই প্রথম পাঁচ রাজনৈতিক নেতাকে মুক্তি দিল জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন, কেন জানেন?
সোমবার পাঁচ বিধায়ককে বন্দিদশা থেকে মুক্তি দিল জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) প্রশাসন। গত ৫ আগস্ট উপত্যকা থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপ ও বিশেষ অধিকার খর্ব করার আগের দিন ৪ আগস্ট এই বিধায়কদের প্রথম গৃহবন্দি করেছিল কাশ্মীরের পুলিশ প্রশাসন। পরে তাঁদের সতর্কতা মূলক গ্রেপ্তার করা হয়। প্রায় চার মাস পরে তাঁদের মুক্তি মিলল, তবে এখনও বন্দিদশাতেই রয়েছেন উপত্যকার তিন প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ডক্টর ফারুক আবদুল্লা, তাঁর ছেলে ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতি। যে পাঁচজন কাশ্মীরি রাজনীতিক আজ মুক্তি পেয়েছেন।
শ্রীনগর, ৩০ ডিসেম্বর: সোমবার পাঁচ বিধায়ককে বন্দিদশা থেকে মুক্তি দিল জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) প্রশাসন। গত ৫ আগস্ট উপত্যকা থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপ ও বিশেষ অধিকার খর্ব করার আগের দিন ৪ আগস্ট এই বিধায়কদের প্রথম গৃহবন্দি করেছিল কাশ্মীরের পুলিশ প্রশাসন। পরে তাঁদের সতর্কতা মূলক গ্রেপ্তার করা হয়। প্রায় চার মাস পরে তাঁদের মুক্তি মিলল, তবে এখনও বন্দিদশাতেই রয়েছেন উপত্যকার তিন প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ডক্টর ফারুক আবদুল্লা, তাঁর ছেলে ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতি। যে পাঁচজন কাশ্মীরি রাজনীতিক আজ মুক্তি পেয়েছেন। তাঁরা হলেন, ইশফাক জব্বার (Ishfaq Jabbar), গুলাম নবি ভাট, বসির মীর, জাহুর মীর ও ইয়াসির রেশি (Yasir Reshi)।
এই পাঁচজনের মধ্যে দুজন পিডিপি নেতা, ২ জন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ও একজন নির্দল নেতা। উপত্যকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি উন্নত হওয়াতেই এই নেতাদের মুক্তি মিলেছে বলে খবর। ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পর থেকেই সেই রাজনৈতিক স্থিরতা বিপন্ন হয়েছে। সম্প্রতি উপত্যকায় ব্লক স্তরে ভোট হয়েছে উপত্যকায়। এই নির্বাচনকে অনুপস্থিত ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি প্রধান রাজনৈতিক দল পিডিপি, ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেস। এই রাজনতিক দল ভোট বয়কট করলেও লোকাল বডি ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। আরও পড়ুন-Anti CAA Protests: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় এবার মুখোশ পরে পথে যুব কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা
গত ৫ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার খর্ব হওয়ার পর থেকে শুধু রাজনৈতিক নেতানেত্রীরাই তাই নয় প্রায় পাঁচ হাজার ৫০০ জন বাসিন্দাকেও গ্রেপ্তার করেছে উপত্যকার পুলিশ। সেই সময় গোটা জম্মু ও কাশ্মীরে ছিল কমিউিকেশন ব্লকেড। ১৪৪ ধারার কোপ, সাধারণ মানুষ হাঁফিয়ে উঠেছিল। সেনার বুটের আওয়াজে পরিবেশ ভারী হয়ে থাকত। কখনও দুজন মানুষও একসঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেত না। এমন বদ্ধ জীবনযাপন অসহ্য হয়ে উঠলে বাসিন্দাদের অনেকেই সেনার দলকে লক্ষ্য করে পাথর ছুঁড়েছে। এই অপরাধে তাদের জেলের সাজাও হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে একে একে সবাই জেল থেকে মুক্তিও পেয়েছে। উপত্যকার আংশিক জায়গায় এখনও কমিউনিকেশন ব্লকেড অব্যাহত। সব জায়গায় মোবাইল ফোনের পরিষেবা ও ইন্টারনেট এখনও ফেরেনি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)