IPL Auction 2025 Live

Gorakhpur: গোরখপুরে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় কাফিল খানকে নির্দোষ ঘোষণা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের

কাফিল খানকে ২ বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে চিকিৎসার গাফিলতি, দুর্নীতি ও নিজের দায়িত্ব পালন না করার সমস্ত অভিযোগ তুলে নেওয়া হল। ২০১৯ সালে গোরক্ষপুরে হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে ৬০ জনেরও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। মেডিকেল বিভাগীয় তদন্ত হয়। সেই তদন্তের ওপর ভিত্তি করে কাফিল খানকে নিরপরাধ বলে ক্লিনচিট (Cleanchit) দেওয়া হয়। সেই রিপোর্ট সূত্রে খবর খবর, 'তাকে অভিযুক্ত হিসেবে ঘোষণা করতে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হবে না।'

ড. কাফিল খান (Photo Credits: Twitter)

লখনউ, ২৭ সেপ্টেম্বর: Probe Clears Dr Kafeel Khan in Gorakhpur Children Death Case: উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরের বিআরডি মেডিকেল কলেজের (BRD Medical college Gorakhpur)২০১৭ শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কাফিল খানকে ক্লিনচিট দিল হাসপাতাল কর্তপক্ষ। ২ বছরের জন্য কাফিল খানকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে চিকিৎসার গাফিলতি, দুর্নীতি ও নিজের দায়িত্ব পালন না করার সমস্ত অভিযোগ তুলে নেওয়া হয়েছে। ২০১৯ সালে গোরখপুরে হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে ৬০ জনেরও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। ঘটনায় বিভাগীয় তদন্ত হয়। সেই তদন্তে কাফিল খানকে নিরপরাধ বলে ক্লিনচিট (Cleanchit) দেওয়া হয়। সূত্রের খবর সেই রিপোর্ট বলা হয়েছে , কাফিল খানকে অভিযুক্ত হিসেবে ঘোষণা করতে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হবে না।

শিশু মৃত্যুর পর কাফিল খানকে হাসপাতালের পিডিয়াট্রিক ডিপার্টমেন্টের থেকে গত ২২ অগাস্ট ২০১৭ বরখাস্ত করা হয়েছিল। গোরখপুর বিআরডি মেডিকেল কলেজের অক্সিজেন সরবরাহকারীদের সময় মতো বকেয়া মেটায়নি। এর ফলে অক্সিজেন সরবরাহকারীরা অক্সিজেন সরবরাহ করা বন্ধ করে দেয়। ঘাটতি হয় অক্সিজেনের। যার ফলে ৬০ শিশুর মৃত্যু হয়। এই ঘটনাটি সারা দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। আরও পড়ুন, দশেরা উপলক্ষ্যে সিঙ্গারেনি কয়লা খনির কর্মীদের লাখ টাকার বোনাস দেবে তেলাঙ্গানা সরকার

এসময় কাফিল খানকে গোটা ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়েছিল। দু' বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়। ন' মাস জেলেও ছিলেন তিনি। এরপর জামিনে মুক্তি পেয়ে গেলেও ২ বছরের বরখাস্ত আর ওঠেনি। এই ঘটনায় কাফিল খান তাঁর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি করেন। আজ রিপোর্ট হাতে পেয়েই ফুঁসে উঠেছেন ওই চিকিৎসক। যোগী সরকারের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে আবারও সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছেন।