Single Parent: সন্তানের দেখাশোনায় এবার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী সিঙ্গল বাবাও পাবেন সবেতন ছুটি
এবার সিঙ্গেল ফাদারদের জন্য সবেতন 'child care leave' চালু করল কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। সে সমস্ত সরকারি কর্মচারী যাঁরা একা বাবা অর্থাৎ "সিঙ্গেল ফাদার" তাঁরা সন্তানের দেখাশোনার জন্য 'child care leave' নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে অন্যান্য ছুটি অর্থাৎ Sick Leave(SL), Casual leave(CL), Privilage leave(PL)-এর মতো এই ছুটিতেও কোনও বেতন কাটা হবে না। অর্থাৎ সরকারি কর্মচারী এ ক্ষেত্রে বেতন-সহ ছুটির আবেদন জানাতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, Single Male Parent-সহ অবিবাহিত কর্মচারী, বিধবা, ডিভোর্সি এমন কেউ যিনি একাই সন্তানের দেখাশোনা করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
নতুন দিল্লি, ২৭ আগস্ট: এবার সিঙ্গেল ফাদারদের জন্য সবেতন 'child care leave' চালু করল কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। সে সমস্ত সরকারি কর্মচারী যাঁরা একা বাবা অর্থাৎ "সিঙ্গেল ফাদার" তাঁরা সন্তানের দেখাশোনার জন্য 'child care leave' নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে অন্যান্য ছুটি অর্থাৎ Sick Leave(SL), Casual leave(CL), Privilage leave(PL)-এর মতো এই ছুটিতেও কোনও বেতন কাটা হবে না। অর্থাৎ সরকারি কর্মচারী এ ক্ষেত্রে বেতন-সহ ছুটির আবেদন জানাতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, Single Male Parent-সহ অবিবাহিত কর্মচারী, বিধবা, ডিভোর্সি এমন কেউ যিনি একাই সন্তানের দেখাশোনা করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন আগেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তবে সঠিক তত্ত্বাবধান-এর অভাবে তা বাস্তবায়নের কিছু সমস্যা হয়। একেবারে উপরমহল থেকেই এই ছুটির অনুমোদন দেওয়া হবে। পাশাপাশি সরকারি কর্মচারী ছুটিতে থাকাকালীন Travel Consetion-ও ব্যবহার করতে পারবেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে যে প্রথম এক বছরে ছুটি নিলে বেতনের ১০০% এবং পরের এক বছর ছুটি নিলে বেতনের ৮০% মিলবে। যদিও এর আগে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল যে, বিশেষভাবে সক্ষম সন্তানের ক্ষেত্রে বাবা-মা তার সন্তানের ২২ বছর হওয়া পর্যন্ত এই ছুটি পাবেন। সেটি আপাতত নিয়ম থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আরও পড়ুন-Coronavirus Cases In India: আশা জাগিয়ে কমল দৈনিক সংক্রমণ, সোমবার দেশে নতুন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬,৪৭০
উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। গত ৬ বছরে এধরনের একাধিক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মূলত এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে রয়েছে কর্মচারীকে দেওয়া প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা। একটা কথা তো অস্বীকার করার কোনও জায়গাই নেই, ততই আপনার সংস্থা প্রোডাক্টিভ হবে, যত আপনি কর্মচারীর সুযোগ সুবিধার দিকে বিশেষভাবে নজর রাখবেন। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনওরকম দুর্নীতি বরদাস্ত করা হবে না।