Arham Om Talsania: বিশ্বে কনিষ্ঠতম কম্পিউটার প্রোগ্রামার আমেদাবাদের আরহাম তালসানিয়া, গিনেস বুকে উঠল নাম
পাইথন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গোয়েজ ক্লিয়ার করে মাত্র ৬ বছর বয়সেই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডে নাম তুলে ফেলল আমেদাবাদের আরহাম ওম তালসানিয়া (Arham Om Talsania)। বিশ্বের কনিষ্ঠতম কম্পিউটার প্রোগ্রামার সে। দ্বিতীয় শ্রেণির এই পড়ুয়া পিয়ার্সন VUE টেস্ট সেন্টার থেকে মাইক্রোসফট সার্টিফিকেশনের এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এই প্রসঙ্গে তালসানিয়া সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে জানিয়েছে, “আবার বাবা আমাকে কোডিং শিখিয়েছিলেন। ২ বছর বয়সেই ট্যাবলেট ব্যবহার শুরু করি। পরে আমি iOS এবং উইন্ডোজ আনাই। পরে আমি জানতে পারি যে বাবা পাইথন নিয়ে কাজ করছেন।”
আমেদাবাদ, ১০ নভেম্বর: পাইথন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গোয়েজ ক্লিয়ার করে মাত্র ৬ বছর বয়সেই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডে নাম তুলে ফেলল আমেদাবাদের আরহাম ওম তালসানিয়া (Arham Om Talsania)। বিশ্বের কনিষ্ঠতম কম্পিউটার প্রোগ্রামার সে। দ্বিতীয় শ্রেণির এই পড়ুয়া পিয়ার্সন VUE টেস্ট সেন্টার থেকে মাইক্রোসফট সার্টিফিকেশনের এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এই প্রসঙ্গে তালসানিয়া সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে জানিয়েছে, “আবার বাবা আমাকে কোডিং শিখিয়েছিলেন। ২ বছর বয়সেই ট্যাবলেট ব্যবহার শুরু করি। পরে আমি iOS এবং উইন্ডোজ আনাই। পরে আমি জানতে পারি যে বাবা পাইথন নিয়ে কাজ করছেন।”
তালসানিয়া আরও জানায়, “যখন আমি পাইথন থেকে শংসাপত্র পেলাম তখন নিজে থেকেই বানাচ্ছি ছোট ছোট গেম। এরপরেই তারা আমার কাছে কাজের নমুনা চেয়ে পাঠায়। কয়েক মাস পরেই তারা আমার কাজ অ্যাপ্রুভ করলে আমি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড সার্টিফিকেট পাই।” বাণিজ্যিক উদ্যোগপতি হয়ে সকলকে সহযোগিতা করাই তালসানিয়ার স্বপ্ন। এই প্রসঙ্গে সে বলে, “আমি উদ্যোগপতি হয়ে সকলের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে চাই। আমি অ্যাপস, গেম ও কোডিংয়ের জন্য সিস্টেম বানাতে চাই। একই সঙ্গে দুঃস্থদের সহযোগিতাও করতে চাই।” আরও পড়ুন-Bihar Assembly Elections Results 2020 Live News Updates: বিহার বিধানসভা ভোটের লাইভ ফলাফল, ১১১টি আসনে এগিয়ে জেডিইউ-বিজেপি জোট
এই প্রসঙ্গে আরহাম তালসানিয়ার বাবা পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র ওম তালসানিয়া বলেছেন, কোডিং ডেভেলপ করায় ছেলের আগ্রহ রয়েছে। সেজন্যই আরহামকে তিনি বেসিক প্রোগ্রামিং শিখিয়েছেন। তিনি বলেন, “একেবারে শৈশব থেকেই গ্যাজেটের প্রতি দারুণ আগ্রহী আরহাম। ট্যাবলেটে গেম খেলতে খুব পছন্দ করত। অভ্যস্তও হয়ে উঠেছিল। পাজল সমাধান করত। যখন ভিডিও গেমে সে পারদর্শী হয়ে উঠল তখন নিজেই গেম বানানোর ভাবনা চিন্তা শুরু করল। তখন সে আমার কোডিং করা খুব মন দিয়ে দেখত। আমি তাকে বেসিক প্রোগ্রামিং শিখিয়েছিলাম। সে তাই দিয়েই ছোট ছোট গেম বানাতে শুরু করল। ইতিমধ্যেই মাইক্রোসফট প্রযুক্তি সহযোগী হিসাবেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এরপরেই গিনেস বুক ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের জন্য আবেদন করি।”