WHO Chief Tedros Adhanom: করোনাই শেষ নয়, পরবর্তী মহামারীর জন্য বিশ্বকে প্রস্তুত থাকতে বললেন WHO-র প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেসিয়াস

পরবর্তী মহামারীর জন্য বিশ্বকে অবশ্যই তৈরি থাকতে হবে। সোমবার একথা বলললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেসিয়াস (WHO Chief Tedros Adhanom)। তিনি বলেন, করোনাই শেষ নয়। পরবর্তী মহামারীর জন্য বিশ্বকে পুরোপুরি তৈরি থাকতে হবে। এবং একারণেই দেশগুলিকে তিনি জনস্বাস্থ্য খাতে লগ্নি বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছেন। সোমবার জেনিভায় একটি সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, “ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, মহামারী বা অতিমহামারী পৃথিবীর নানা দেশেরই অঙ্গ। ফলে একথা নিশ্চিত করে বলা যায়, এটাই শেষ অতিমারী নয়। তবে পরবর্তী অতিমারী যখন আসবে, তখন আজকের থেকে অনেক বেশি প্রস্তুত থাকবে গোটা বিশ্ব।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান (Photo Credits: Getty Images)

নতুন দিল্লি, ৮ সেপ্টেম্বর: পরবর্তী মহামারীর জন্য বিশ্বকে অবশ্যই তৈরি থাকতে হবে। সোমবার একথা বলললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেসিয়াস (WHO Chief Tedros Adhanom)। তিনি বলেন, করোনাই শেষ নয়। পরবর্তী মহামারীর জন্য বিশ্বকে পুরোপুরি তৈরি থাকতে হবে। এবং একারণেই দেশগুলিকে তিনি জনস্বাস্থ্য খাতে লগ্নি বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছেন। সোমবার জেনিভায় একটি সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, “ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, মহামারী বা অতিমহামারী পৃথিবীর নানা দেশেরই অঙ্গ। ফলে একথা নিশ্চিত করে বলা যায়, এটাই শেষ অতিমারী নয়। তবে পরবর্তী অতিমারী যখন আসবে, তখন আজকের থেকে অনেক বেশি প্রস্তুত থাকবে গোটা বিশ্ব। কারণ এই অতিমারী বড়সড় শিক্ষা দিয়ে গিয়েছে বিশ্ববাসীকে।”

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমণে কার্যত ছিন্নভিন্ন গোটা বিশ্ব। এখনও মৃত্যুমিছিল গুনছে বহু দেশ। কোমর ভেঙে গেছে অর্থনীতির। কত দিনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, কত দিনে ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্ব, সে উত্তর অজানা। তবে এখানে যে শেষ নয়, তা নিশ্চিত। ফরে মহামারী হানা দেবে বিশ্বের দরবারে। তাই সেই মহামারীর মোকাবিলায় আগেভাগে তৈরি থাকতে হবে বিশ্বকে। এই মহামারী থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিটি দেশের সরকার যেন জনস্বাস্থ্য খাতে খরচ বাড়ায় আরও। তাহলে এই লড়াই লড়তে ভবিষ্যতে অনেকটাই সুবিধা হবে। এমনটাই মনে করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। আপাতত সকলেরই পাখির চোখ, করোনার ভ্যাকসিন কবে প্রস্তুত হবে সেই দিকে। এখনও এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও আশার আলো দেখা না গেলেও, দিন-রাত এক করে কয়েকশো দেশে চলছে গবেষণা। সুখবর আসতে পারে যে কোনও মুহূর্তে। তার পরে একটা বড় চ্যালেঞ্জের কথা ইতিমধ্যেই জানিয়েছে হু। তা হল  ভ্যাকসিনের সমবণ্টন নিশ্চিত করতে হবে। আরও পড়ুন-COVID-19 Cases In India: মঙ্গলবার ভারতে করোনা আক্রান্ত ৪৩ লাখ ছুঁই ছুঁই, মৃত্যু মিছিলে শামিল ৭২,৭৭৫ জন

গত বছর ডিসেম্বরে চিনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কিন্তু সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করার পরে গোটা বিশ্বকে তছনছ করে ফেলেছে এই সংক্রমণ। চিন সংক্রমণ মুক্ত হয়ে গেলেও একের পর এক দেশ কঠিন থেকে কঠিনতম পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে থাকে। সংক্রমণের দাপট রুখতে লকডাউন জারি করতে হয়, স্তব্ধ হয়ে পড়ে জীবন। ইতিমধ্যেই প্রায় ৯ লক্ষ মানুষ মারা গেছেন এই সংক্রমণে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now