Iran Hijab Proetst: হিজাব বিতর্কে মাহশার পর ফের মৃত্যু তরুণীর, উত্তেজনায় ফুটছে ইরান
মাহশার মৃত্যুর পর যে মুখগুলি সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায়, তার মধ্যে অন্যতম হাদিস নাদাফি। বছর ২২-এর হাদিস ইরানের রাস্তায় নেমে মাহশার মৃত্যুর প্রতিবাদ করেন জোর কদমে। হাদিসের প্রতিবাদের জেরে যখন ইরানের রাস্তায় আগুন জ্বলতে শুরু করে, সেই সময় ২২ বছরের তরুণীকেও মৃত্যুর মুখে পড়তে হয়।
তেহরান, ২৬ সেপ্টেম্বর: মাহশা আমিনির (Mahsa Amini) মত্যুর পর থেকে উত্তাল ইরান (Iran)। মাহশার মৃত্যুর পর গোটা ইরান জুড়ে প্রতিবাদে নেমেছেন মহিলারা। কেউ হিজাব পুড়িয়ে প্রতিবাদ করছেন, কেউ আবার নিরাপত্তা রক্ষীদের কবজায় পড়েও, চিৎকার করে মাহশার মৃত্যুর প্রতিবাদ করছেন। সবকিছু মিলিয়ে মাহশা আমিনির মৃত্যুর পর থেকে প্রতিবাদ, বিক্ষোভে নেমেছেন ইরানের বহু মানুষ।
মাহশার মৃত্যুর পর যে মুখগুলি সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায়, তার মধ্যে অন্যতম হাদিস নাদাফি। বছর ২২-এর হাদিস ইরানের রাস্তায় নেমে মাহশার মৃত্যুর প্রতিবাদ করেন জোর কদমে। হাদিসের প্রতিবাদের জেরে যখন ইরানের রাস্তায় আগুন জ্বলতে শুরু করে, সেই সময় ২২ বছরের তরুণীকেও মৃত্যুর মুখে পড়তে হয়। ইরানি নিরাপত্তা রক্ষীদের গুলিতে মৃত্যু হয় হাদিস নাদাফির। হাদিসের মৃত্যুর পর তাঁর কবর দেখে কান্নায় ভেঙে পড়তে শুরু করেছেন বহু মানুষ।
আরও পড়ুন: Russia-Ukraine War: ইউক্রেনের সঙ্গে আর যুদ্ধ নয়, পুতিনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জ্বলছে রাশিয়া, দেখুন
সম্প্রতি মাহশা আমিনি নামে এক তরুণীকে আটক করে ইরানের পুলিশ। মাহসার মাথায় কেন হিজাব নেই, সেই প্রশ্ন তুলে তাঁকে আটক করা হয়। পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয় মাহশার। তাঁর মৃত্যুর পর থেকে উত্তাল হয়ে উঠতে শুরু করে ইরান। যা নিয়ে প্রায় গোটা বিশ্বেও তোলপাড় শুরু হয়। হিজাব িবতর্কে ইরানের মহিলাদের পাশে রয়েছেন বলে বার্তা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)।