Marburg Virus: ঘানায় মারবার্গের সংক্রমণ, অত্যধিক মারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাইরাসের হানা ঘুম কাড়ছে দক্ষিণ আফ্রিকার

ঘানার দক্ষিণ প্রান্তে যে ২ ব্যক্তি মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে একাধিক উপসর্গের সন্ধান মিলেছে। যার মধ্যে রয়েছে, ডায়রিয়া, জ্বর, বমি-র মত একাধিক উপসর্গ।

Ghana (Photo Credit: Wikimedia)

করোনার (Corona) রেশ কাটতে না কাটতে এবার ফের সংক্রমণ ঘটাল মারবার্গ নামে একটি নয়া ভাইরাস (Virus)। ঘানায় এই নয়া ভাইরাস মারবার্গে সংক্রমিত ২ জন। ইবোলার মত সংক্রমণ এবং মারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই ভাইরাস ছড়ালে বহু মানুষের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে ঘানায় ২ ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে, যাঁরা মারবার্গ নামে এই ভাইরাসে আক্রান্ত। হু-এর তরফে জানানো হয়েছে, ঘানায় নতুন করে কোনও ভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করতেই সেখানে পরীক্ষা চালানো হয়। এরপরই জানা যায়, সেখানকার ২ ব্যক্তি মারবার্গে (Marburg virus) আক্রান্ত।

ঘানার (Ghana) দক্ষিণ প্রান্তে যে ২ ব্যক্তি মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে একাধিক উপসর্গের সন্ধান মিলেছে। যার মধ্যে রয়েছে, ডায়রিয়া, জ্বর, বমি-র মত একাধিক উপসর্গ। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও পশ্চিম আফ্রিকায় মারবার্গের সংক্রমণ দেখা গিয়েছে একবার।ওই সময় গিনিতে প্রথম এক ব্যক্তি মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত হন।

আরও পড়ুন: Kaali: 'মা কালীর ছবির পোস্টারে আপত্তিজনক কিছু থাকলে তা সমর্থন করে না তৃণমূল', বললেন কুণাল ঘোষ

বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থার (WHO) তরফে জানানো হয়েছে, মারবার্গ ভাইরাসের সংক্রমণ যাতে না ছড়াতে পারে, তার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। সেই সঙ্গে মজবুদ করতে হবে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। প্রসঙ্গত এর আগে দক্ষিণ এবং পূর্ব আফ্রিকায় মারবার্গের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ওই সময় বেশ কয়েকজন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন। ১৯৬৭ সালের পর এবার ফের ঘানায় মিলল মারবার্গের জীবাণু।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কথায়, মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, ২৪ থেকে ৮৮ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।



@endif