South Korea: জরুরী অবস্থা জারি করার শাস্তিতে শেষ পর্যন্ত ইমপিচ কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট ইয়লকে
শেষ পর্যন্ত 'ইমিপচ' করা হল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ন সুক-ইয়ল-কে। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে ৩০০ সদস্যের মধ্যে ২০৪ জনই প্রেসিডেন্ট ইয়লকে ইমপিচ করার পক্ষে ভোট দেন।
সিওল (দক্ষিণ কোরিয়া), ১৪ ডিসেম্বর: President Yoon Suk-yeol impeached by National Assembly: গত সপ্তাহে কোনওরকমে রক্ষা করতে পারলেও, আজ পারলেন না। শেষ পর্যন্ত 'ইমিপচ' করা হল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ন সুক-ইয়ল-কে। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে ৩০০ সদস্যের মধ্যে ২০৪ জনই প্রেসিডেন্ট ইয়লকে ইমপিচ করার পক্ষে ভোট দেন। তাঁর নিজের দলের ১২জন সদস্যও ইয়নের বিরুদ্ধে ভোট দেন। ইমপিচমেন্ট পাশ হয়ে যাওয়ায় প্রেসিডেন্টের সব ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হল ইয়ন সুক-ইয়লের থেকে।
আগামী ১৮০ দিনের মধ্য়ে ঠিক হবে ইয়লকে পুরোপুরি ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে নাকি ফের তিনি ক্ষমতায় ফিরবেন। তাঁকে সরানো হলে দু মাসের মধ্যে নতুন করে নির্বাচন হয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হবে। ইয়ল-কে ইমপিচ করার পরেই সিওল সহ দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন জায়গার মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে এসে উচ্ছ্বাস দেখাতে শুরু করে।
দেখুন খবরটি
বিরোধীদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে বিদেশী শক্তি দেশ দখলের চেষ্টা করছে, এই অজুহাতে জরুরী অবস্থা জারি করে সেনার আইন বা 'মার্শিয়াল ল'জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ইয়ল। দেশের পার্লামেন্ট, বিচারসভার প্রধান জায়গা সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সেনাবাহিনীর জওয়ানরা ঘিরে ফেলেন। কিন্তু 'মার্শিয়াল ল' মেনে নিতে না পেরে দেশজুড়ে তীব্র বিক্ষোভের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কঠোর সেই 'ল'তুলে নিতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট ইয়ল। এরপরই দেশজুড়ে তাঁকে ইমপিচ করার জোরালো দাবি ওঠে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)