Finland’s Would Be Prime Minister Sanna Marin: বিশ্বের নবীনতম প্রধানমন্ত্রী ইনি, চেনেন নাকি?
দেশের প্রধানমন্ত্রী বয়সের দিক থেকে একটু ভারিক্কি নাহলে লোকে তেমন পাত্তা দেয় না। ভারতের মতো উপমহাদেশে এনিয়ে চর্চা চলেও প্রথম বিশ্বের দেশে কিন্তু অল্পবয়সীরাই প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে এগিয়ে থাকেন। সে যাইহোক তুল্যমূল্য বিচার সরিয়ে রেখে আসল কথায় আসা যাক। বিশ্বের কণিষ্ঠতম প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ফিনল্যান্ডের সানা মারিন (Sanna Marin)। উত্তর মেরুর একদম কোলের কাছের এই দেশটির বৈভব ইউরোপ আমেরিকাকেও চমকে দেবে। আকারে ছোট হলে কীহবে সমৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ফিনল্যান্ডকে (Finland) সমঝে চলে। সেদেশের ক্ষমতায় ছিল পাঁচ দলের জোট সরকার। প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আনট্টি রিনে (Prime Minister Antti Rinne), তিনি রাজনৈতিক দল সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটের (Social Democrat) প্রতিনিধি।
ফিনল্যান্ড, ৯ ডিসেম্বর: দেশের প্রধানমন্ত্রী বয়সের দিক থেকে একটু ভারিক্কি নাহলে লোকে তেমন পাত্তা দেয় না। ভারতের মতো উপমহাদেশে এনিয়ে চর্চা চলেও প্রথম বিশ্বের দেশে কিন্তু অল্পবয়সীরাই প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে এগিয়ে থাকেন। সে যাইহোক তুল্যমূল্য বিচার সরিয়ে রেখে আসল কথায় আসা যাক। বিশ্বের কণিষ্ঠতম প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ফিনল্যান্ডের সানা মারিন (Sanna Marin)। উত্তর মেরুর একদম কোলের কাছের এই দেশটির বৈভব ইউরোপ আমেরিকাকেও চমকে দেবে। আকারে ছোট হলে কীহবে সমৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ফিনল্যান্ডকে (Finland) সমঝে চলে। সেদেশের ক্ষমতায় ছিল পাঁচ দলের জোট সরকার। প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আনট্টি রিনে (Prime Minister Antti Rinne), তিনি রাজনৈতিক দল সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটের (Social Democrat) প্রতিনিধি। তবে ডাক বিভাগের গোলযোগ মেটাতে না পেরে পদত্যাগ করেন।
রবিবার দলের পরিবহণমন্ত্রী সানা মারিন আস্থা ভোটে গেলে বিরাট ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নেন। রিনের উপর থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছিল জোট শরিক সেন্টার পার্টি। হেতু ছিল, ডাক বিভাগের ৭০০ কর্মীর বেতন কেটে নেওয়া। মূলত ডাক বিভাগকে দুর্নীতি মুক্ত করে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন তিনি। দেশের জনগণ তা ভাল চোখে নেননি। এমতাবস্থায় জোট শরিকরা সমর্থন তুলে নিলে আর কিছু করার থাকে না। ঘরেবাইরে প্রবল চাপের মুখে পড়ে অবশেষে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন আনট্টি রিনে। রিনের জায়গাতেই ভোটে জিতে প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন সানা মারিন। তাঁর বয়স ৩৪ বছর। মঙ্গলবার তিনি শপথ নেবেন, এত অল্প বয়সে গোটা বিশ্বের কোনও দেশেই কেউ প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেননি। সানা মারিনের আগে পর্যন্ত বিশ্বের নবীনতম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইউক্রেনের ওলেক্সি হঙ্কারুক। তাঁর বয়স ৩৫ অন্যদিকে ফিনল্যান্ডের হবু প্রধানমন্ত্রী বয়স ৩৪। আরও পড়ুন-New Zealand volcano: আগ্নেয়গিরি জেগে উঠল নিউজিল্যান্ডের পর্যটক বহুল হোয়াইট আইল্যান্ডে, এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৫, দেখুন ভিডিও
এদিক বয়স নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই সানা মারিন জানিয়েছেনষ তিনি লিঙ্গ বা বয়স নিয়ে ভাবছেন না। দেশের মানুষ যে তাঁর উপরে ভরসা রেখেছেন এটাই বড় ব্যাপার। এবার দেশের দশের জন্য কিছু করে দেখানোর সময় এসেছে। তাঁকেও তো প্রতিদান ফিরিয়ে দিতে হবে। আস্থাভোটে জিতে যাওয়া নিয়েও সানা মারিন বেশ খুশি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)