Russia-Ukraine War: স্বামীকে খুন করে, স্ত্রীকে 'গণধর্ষণ' রুশ সেনার, শিউরে উঠছেন ইউক্রেনীয় মহিলা
ইউক্রেনের ওই মহিলা গত ৯ মার্চের ঘটনার কথা বলতে গিয়ে শিউরে উঠতে শুরু করেন। তিনি বলেন, গত ৯ মার্চ প্রথমে তাঁদের পোষ্য়কে মেরে ফেলা হয়। এরপর বাড়িতে ঢুকে তাঁর স্বামীকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে বের করা হয়। গুলির শব্দ পেতেই তিনি ছুটে গিয়ে জিজ্ঞাসা করেন, কোথায় তাঁর স্বামী? যার উত্তরে রুশ সেনার তরফে তাঁকে জানানো হয়, তাঁর স্বামী একজন নাজ্জি। তাই তাঁকে খুন করা হয়েছে।
কিভ, ২৯ মার্চ: স্বামীকে তাঁর চোখের সামনে খুন করা হয়েছে। স্বামীকে খুনের পরপরই তাঁকে ধর্ষণ করেছে রুশ সেনা (Russia)। বাবাকে চোখের সামনে খুন হতে দেখে চেঁচিয়ে ওঠে বছর চারের ছোট্ট ছেলে। চার বছরের শিশুকে পাশের ঘরে রেখে, মাকে ধর্ষণ করা হয়। এমনই ভয়ঙ্কর অভিযোগ করলেন ইউক্রেনের (Ukraine) এক মহিলা। তিনি অভিযোগ করেন, স্বামীকে চোখের সামনে খুন করে, নারকীয় অত্যাচার তাঁর উপর। রুশ সেনার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগের পর তার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে খবর।
ইউক্রেনের ওই মহিলা গত ৯ মার্চের ঘটনার কথা বলতে গিয়ে শিউরে উঠতে শুরু করেন। তিনি বলেন, গত ৯ মার্চ প্রথমে তাঁদের পোষ্য়কে মেরে ফেলা হয়। এরপর বাড়িতে ঢুকে তাঁর স্বামীকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে বের করা হয়। গুলির শব্দ পেতেই তিনি ছুটে গিয়ে জিজ্ঞাসা করেন, কোথায় তাঁর স্বামী? যার উত্তরে রুশ সেনার তরফে তাঁকে জানানো হয়, তাঁর স্বামী একজন নাজ্জি। তাই তাঁকে খুন করা হয়েছে। বাবার রক্তমাখা শরীরে দেখে ভয়ে চিৎকার করে ওঠে ছোট্ট ছেলেটি। ছেলেকে চুপ না করালে, তার মাকেও একইভাবে শেষ করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেয় পুতিন বাহিনী। এরপরই ওই মহিলার উপর নারকীয় অত্যাচার চালানো হয় বলে অভিযোগ।
রুশ সেনা বাহিনীর যে জওয়ানরা তাঁর বাড়িতে ঢোকেন, তাঁরা মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে পোশাক খোলার কথা বলেন। এরপর একের পর এক সেনা কর্মী তাঁর উপর অত্যাচার চালান বলে অভিযোগ ইউক্রেনীয় মহিলার।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)