Recycled Condoms: ব্যবহৃত কন্ডোম ধুয়ে শুকিয়ে ফের বিক্রি? ভিয়েতনামে ধরা পড়ল আনকোরা জালিয়াতি

পরিবেশের স্বার্থে রিসাইক্লিং জরুরি। কিন্তু তাই বলে কন্ডোম? হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। ব্যবহৃত কন্ডোম ধুয়ে শুকিয়ে ফের প্যাকেটে ভরে চলছে বিক্রি (Recycled Condom)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ভিয়েতনামের। সেখানকার দক্ষিণে বিনং দুয়ং প্রদেশে একটি গুদামে চলছে এই বেআইনি প্রক্রিয়া। ব্যবহৃত কন্ডোম ধোয়া হচ্ছে, শুকনোর পর তা ফের বিক্রির জন্য প্যাকেটজাত করা হয়েছে। এই বেআইনি কারবারের খবর পেয়ে গত মঙ্গলবার সংশ্লিষ্ট গুদামটিতে হানা দেয় ভিয়েতনামের পুলিশ। সেখান থেকে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ব্যবহৃত কন্ডোম উদ্ধার হয়েছে।

কন্ডোম (Photo Credits: Pixabay) Vietnam Police

হানোই, ২৫ সেপ্টেম্বর: পরিবেশের স্বার্থে রিসাইক্লিং জরুরি। কিন্তু তাই বলে কন্ডোম? হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। ব্যবহৃত কন্ডোম ধুয়ে শুকিয়ে ফের প্যাকেটে ভরে চলছে বিক্রি (Recycled Condom)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ভিয়েতনামের। সেখানকার দক্ষিণে বিনং দুয়ং প্রদেশে একটি গুদামে চলছে এই বেআইনি প্রক্রিয়া। ব্যবহৃত কন্ডোম ধোয়া হচ্ছে, শুকনোর পর তা ফের বিক্রির জন্য প্যাকেটজাত করা হয়েছে। এই বেআইনি কারবারের খবর পেয়ে গত মঙ্গলবার সংশ্লিষ্ট গুদামটিতে হানা দেয় ভিয়েতনামের পুলিশ। সেখান থেকে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ব্যবহৃত কন্ডোম উদ্ধার হয়েছে। ভিয়েতনামের সরকারি টিভি চ্যানেল ভিটিভি জানিয়েছে, পুলিশ হানা দিলে একটি গুদাম ঘর থেকে প্রচুর পরিমাণে ফের বিক্রির জন্য তৈরি ব্যবহার করা কন্ডোম পাওয়া গিয়েছে। আরও পড়ুন- Bihar Assembly Elections 2020: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়ল, শুক্রবার নির্ঘন্ট ঘোষণায় নির্বাচন কমিশন

জানা গিয়েছে,  ওই গুদাম ঘরে বড় বড় ব্যাগে ভরা ছিল ওই সব কন্ডোম। কয়েক ডজন বড় ব্যাগ বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। যার মধ্যে মোট ৩৬০ কেজি কন্ডোম। এতে মোট ৩ লাখ ৪৫ হাজার কন্ডোম রয়েছে। পুলিশ বাজেয়াপ্ত কন্ডোমের সঙ্গে এক মহিলাকেও আটক করেছে। তিনিই পুলিশকে বিস্তারিত জানিয়েছেন। বলেছেন, প্রথম গরম জলে ধুয়ে নেওয়া হয় ব্যবহার করা কন্ডোম। এর পর তা শুকিয়ে কাঠের ডাইসে ফেলে আগের আকার দেওয়া হয়। তারপর বিক্রির জন্য প্যাকেটজাত করা হয়। এর জন্য তিনি প্রতি কেজিতে ০.১৭ ডলার করে পান। এই ধরনের কন্ডোম শুধু কি ভিয়েতনামেই বিক্রি হয় নাকি অন্য দেশেও পাঠানো হয়? তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে, এর সঙ্গে কোনও আন্তর্জাতিক চক্র জড়িত রয়েছে কিনা। এদিকে গুদামঘরের মালিক পুলিশি জেরায় স্বীকার করে নিয়েছেন যে এক অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির থেকে তিনি ব্যবহত কন্ডোম পেতেন। এখনও পর্যন্ত ঠিক ত পরিমাণ ব্যবহৃত কন্ডোম এভাবে বিক্রি হয়েছে, তার তধ্য মেলেনি।