India's Reply to Imran Khan: 'সন্ত্রাসবাদীদের মদত দেওয়ার জন্য পাকিস্তান বিশ্বজুড়ে পরিচিত', রাষ্ট্রসংঘে ইমরান খানকে তুলোধোনা ভারতের

রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ অধিবেশনে (UN General Assembly) ভাষণ দিতে এসে জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রসঙ্গ তোলায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan) তুলোধোনা করল ভারত। 'জবাব দেওয়ার অধিকার' প্রয়োগ করে রাষ্ট্রসংঘে ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি স্নেহা দুবে (Sneha Dubey) বলেন, "বাকি সদস্য দেশগুলি জানে যে সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয়, সাহায্য এবং সক্রিয়ভাবে সমর্থন দেওয়ার ইতিহাস ও নীতি প্রতিষ্ঠা করেছে পাকিস্তান। এটা এমন একটা দেশ যারা বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদীদের খোলাখুলিভাবে সমর্থন, প্রশিক্ষণ, ফান্ডিং করে। এদের রাষ্ট্রীয় নীতির বিষয় হিসাবে স্বীকৃত রয়েছে সন্ত্রাসবাদ।"

First Secretary Sneha Dubey (Photo: ANI)

নিউ ইয়র্ক, ২৫ সেপ্টেম্বর: রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ অধিবেশনে (UN General Assembly) ভাষণ দিতে এসে জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রসঙ্গ তোলায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan) তুলোধোনা করল ভারত। 'জবাব দেওয়ার অধিকার' প্রয়োগ করে রাষ্ট্রসংঘে ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি স্নেহা দুবে (Sneha Dubey) বলেন, "বাকি সদস্য দেশগুলি জানে যে সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয়, সাহায্য এবং সক্রিয়ভাবে সমর্থন দেওয়ার ইতিহাস ও নীতি প্রতিষ্ঠা করেছে পাকিস্তান। এটা এমন একটা দেশ যারা রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে সন্ত্রাসবাদীদের খোলাখুলিভাবে সমর্থন, প্রশিক্ষণ, ফান্ডিং করার জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।"

আজ রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভার্চুয়ালি ভাষণ দেন ইমরান খান। বক্তব্যে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরেন। পাকিস্তান ভারতের সঙ্গে শান্তি চায় বলে দাবি করে ইমরান বলেন, "জম্মু ও কাশ্মীর বিরোধ নিষ্পত্তির উপর দক্ষিণ এশিয়ায় স্থায়ী শান্তি নির্ভর করছে।" জবাবে ভারত বলেছে, "জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে। এর মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানের অবৈধ দখলে থাকা এলাকাগুলিও। আমরা অবিলম্বে পাকিস্তানকে অবৈধ ভাবে দখল করে রাখা সমস্ত এলাকা খালি করতে বলছি।" আরও পড়ুন: Afghanistan: তালিবান জমানায় বন্ধ বেতন, ২ স্ত্রী, ৭ সন্তানকে রেখে জীবন শেষ করলেন পুলিশ কর্মী

ইমরান খানকে কটাক্ষ করে ফার্স্ট সেক্রেটারি স্নেহা দুবে আরও বলেন, "আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় তুলে ধরে এবং বিশ্বমঞ্চে মিথ্যা বলে অগাস্ট ফোরামের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। যদিও যিনি বারবার মিথ্যা বলেন, তাঁর এই ধরনের বক্তব্য আমাদের সবার অবমাননা ও সহানুভূতি প্রাপ্য। দুঃখের বিষয়, এটা প্রথমবার নয় যখন পাকিস্তানের নেতা আমার দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিদ্বেষমূলক প্রচার চালানোর জন্য রাষ্ট্রসংঘের প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার করেছেন এবং তাঁর দেশের করুণ অবস্থা থেকে বিশ্বের মনোযোগ অন্যদিকে সরানোর জন্য নিরর্থক চেষ্টা করছেন, যেখানে সন্ত্রাসবাদীরা বাধা ছাড়াই ঘোরাফেরা করে।"