WHO On COVID-19 Infection: বিশ্বে অন্তত প্রতি ১০ জনে ১ জন করোনায় আক্রান্ত হবেন, জানালো WHO
বিশ্বে প্রতি ১০ জনে অন্তত ১ জন করোনায় আক্রান্ত হবেন। এতদিনে আসল কথাটা বলেই ফেলল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা। WHO-কর্তার এই মন্তব্যই বলে দিচ্ছে, বিশ্বের সিংহভাগ জনসংখ্যার ভয়াবহ করোনা কবলে পড়তে চলেছে। বিবিসি-র রিপোর্ট বলছে, এখনও পর্যন্ত বিশ্বে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ মিলিয়নের উপরে। WHO-র বিচারে সম্ভাব্য সংক্রামিতর সংখ্যা ৮০০ মিলিয়নের কাছাকাছি হবে। বিশেষজ্ঞরা অনেকদিন ধরেই বলছিলেন সংক্রমণের আসল যে সংখ্যা তার থেকে কমটাই দেখানো হচ্ছে। বিশ্বে মহামারীর প্রভাব নিয়ে ইতিমধ্যেই WHO জেনেভা ও সুইৎজারল্যান্ডের সদর দপ্তরে বৈঠক সেরে ফেলেছে।
জেনেভা, ৬ অক্টোবর: বিশ্বে প্রতি ১০ জনে অন্তত ১ জন করোনায় আক্রান্ত হবেন। এতদিনে আসল কথাটা বলেই ফেলল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা। WHO-কর্তার এই মন্তব্যই বলে দিচ্ছে, বিশ্বের সিংহভাগ জনসংখ্যার ভয়াবহ করোনা কবলে পড়তে চলেছে। বিবিসি-র রিপোর্ট বলছে, এখনও পর্যন্ত বিশ্বে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ মিলিয়নের উপরে। WHO-র বিচারে সম্ভাব্য সংক্রামিতর সংখ্যা ৮০০ মিলিয়নের কাছাকাছি হবে। বিশেষজ্ঞরা অনেকদিন ধরেই বলছিলেন সংক্রমণের আসল যে সংখ্যা তার থেকে কমটাই দেখানো হচ্ছে। বিশ্বে মহামারীর প্রভাব নিয়ে ইতিমধ্যেই WHO জেনেভা ও সুইৎজারল্যান্ডের সদর দপ্তরে বৈঠক সেরে ফেলেছে। চিনের উহানে প্রথম করোনার উৎপত্তির পর ১০ মাস কেটে গেলেও সংক্রমণের হার কমার লক্ষণ নেই। আরও পড়ুন-Coronavirus Cases In India: আশাজনকভাবে কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ, দেশে অ্যাকটিভ কেস ৯.১৯ লাখ
বেশ কিছু দেশে সংক্রমণের ভয়াবহতা কেটে যাওয়ার বেশ কিছুদিন পর সেকেন্ড ওয়েভ শুরু হয়েছে। আর এবার সংক্রমণের আর আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি। এই প্রসঙ্গে WHO-র এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইক রিয়ান বলেছেন, এখনও পর্যন্ত অনুমান যে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ করোনায় সংক্রামিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “তবে এই সংক্রমণের সংখ্যা সেই দেশের উপরেই নির্ভর করবে। শহর থেকে গ্রামের উপরে নির্ভর করবে। বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে নির্ভর করবে। তবে এর অর্থ কী তা হ'ল বিশ্বের বিশাল অংশের মানুষ এখন ঝুঁকিতে রয়েছে। আমরা জানি মহামারীর দৌড় অব্যাহত থাকবে। তবে এও জানি যে আমাদের কাছে এমন সরঞ্জাম রয়েছে যা এই মুহূর্তে সংক্রমণকে দমন করতে এবং জীবন বাঁচাতে কাজ করে এবং সেগুলি আমাদের হাতে এসে গিয়েছে।”
এদিকে করোনাভাইরাস হাওয়ায় ভেসে ছড়াতে পারে কিনা সে নিয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তর তর্ক-বিতর্ক হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) দাবি করেছে, করোনা এয়ারবোর্ন। ভাইরাস পার্টিকল হাওয়ায় ভাসতে পারে সে প্রমাণও নাকি মিলেছে। সম্প্রতি মার্কিন সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনও (সিডিসি) একই দাবি করেছে। তাদের মত, বাতাসে কয়েক ঘণ্টা অবধি ভেসে থাকতে পারে করোনাভাইরাস। ‘এয়ার ট্রান্সমিশন’ অর্থাৎ হাওয়ার কণায় ভেসে রোগ ছড়ানো সম্ভব। সিডিসি-র নতুন গাইডলাইনেও করোনাকে এয়ারবোর্নই বলা হয়েছে। গবেষকরা বলেছেন, ছোট জায়গায়, ভিড়ের মধ্যে বা বন্ধ ঘরে যদি পারস্পরিক দূরত্ব ৬ ফুটের কম থাকে তাহলে ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কা প্রবল। হাওয়ার গতিতে ভেসে ভাইরাস পার্টিকল সহজেই এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়িয়ে পড়বে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)