Water Ice on The Moon: চাঁদে জলের খোঁজ আনতে এবার রোবট পাঠাতে চলেছে নাসা!

আরও এক নতুন পদক্ষেপ নিতে চলেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা (NASA)। এবার চাঁদে (Moon) জলের (Water) খোঁজ আনতে রোবট (Robot) পাঠাতে চলেছে তারা। দু'দিন আগেই টুইট (Tweet) করে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনা হয়েছে নাসার তরফে। গত ২৮ অক্টোবর টুইট করে নাসা জানিয়েছে, চাঁদে জলের খোঁজ আনতে এবার রোবট পাঠাতে চলেছে তারা। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে ফের নভোচরদের (Astronot) চাঁদের মাটিতে পাঠাবে নাসা। তার আগে ২০২২ সালে চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan) ক্ষেত্রে এমন পরিকল্পনাই নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। চন্দ্রপৃষ্ঠের তলা থেকে জল খুঁজতে রোবট পাঠাবে তারা।

চাঁদে জলের খোঁজ আনতে রোবট পাঠাতে চলেছে নাসা (Photo Credits: NASA/Twitter)

নতুন দিল্লি, ৩০ অক্টোবর: আরও এক নতুন পদক্ষেপ নিতে চলেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা (NASA)। এবার চাঁদে (Moon) জলের (Water) খোঁজ আনতে রোবট (Robot) পাঠাতে চলেছে তারা। দু'দিন আগেই টুইট (Tweet) করে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনা হয়েছে নাসার তরফে। গত ২৮ অক্টোবর টুইট করে নাসা জানিয়েছে, চাঁদে জলের খোঁজ আনতে এবার রোবট পাঠাতে চলেছে তারা। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে ফের নভোচরদের (Astronot) চাঁদের মাটিতে পাঠাবে নাসা। তার আগে ২০২২ সালে চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan) ক্ষেত্রে এমন পরিকল্পনাই নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। চন্দ্রপৃষ্ঠের তলা থেকে জল খুঁজতে রোবট পাঠাবে তারা।

নাসার তরফে জানানো হয়েছে, ২০২২ সালে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে (South Pole) অবতরণ করার কথা এই ভাইপার (Viper) রোবটের। হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চন্দ্রপৃষ্ঠের মাটির নমুনা সংগ্রহ করবে এই রোবট। যার জন্য চারটি যন্ত্রও নিয়ে যাবে ভাইপারটি। প্রসঙ্গত, এই হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন- দুটি মৌলই জলের উপকরণ। 'লুনার লঞ্চ ভেহিকেল'-এর জন্যও এই দুটি ব্যবহার করেই জ্বালানি (Fuel) তৈরি সম্ভব। অর্থাৎ, ২০২২-এর চন্দ্রাভিযান সফল হলে পরবর্তীতে চাঁদকে উৎক্ষেপণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে মঙ্গল অভিযানের চেষ্টা করবে নাসা। আরও জানা যাচ্ছে, চন্দ্রপৃষ্ঠে মূলত 'বরফকণা'র (Ice) খোঁজ করবে এই ভাইপার। আরও পড়ুন: Donald Trump: ডোনাল্ড ট্রাম্প সেজে জুটল চড়! ১৪ বছর বয়সী মেয়ের কাণ্ড ভাইরাল নেটদুনিয়ায়

জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে মার্কিন নভোচরদের যাতে অসুবিধা না হয়, তাই আগাম পানীয় জলের খোঁজ শুরু করছে নাসা। মার্কিন বিজ্ঞানীদের মতে (According To The Scientists), "জীবনের অস্তিত্বের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এটি।"