Jalalabad Airport Resumes Civilian Flights: দু'দশক পর আফগানিস্তানের জালালাবাদ বিমানবন্দর থেকে অসামরিক বিমান চলাচল শুরু
দু'দশক পর আফগানিস্তানের (Afghanistan) নানগারহার (Nangarhar) প্রদেশের জালালাবাদ বিমানবন্দর (alalabad Airport) থেকে অসামরিক বিমান (Civilian Flights) চলাচল শুরু হল। গত বছরের অগাস্ট মাস পর্যন্ত এই বিমানবন্দরটি মার্কিন এবং অন্যান্য বিদেশি সেনাদের জন্য একটি সামরিক ঘাঁটি হিসাবে কাজ করেছে। তালিবান-নেতৃত্বাধীন সরকারের পরিবহন ও অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক জানিয়েছে, প্রাথমিক ভাবে প্রতি সপ্তাহে তিন থেকে চারটি ফ্লাইট উড়বে এই বিমানবন্দর থেকে।
কাবুল, ১৯ জুন: দু'দশক পর আফগানিস্তানের (Afghanistan) নানগারহার (Nangarhar) প্রদেশের জালালাবাদ বিমানবন্দর (alalabad Airport) থেকে অসামরিক বিমান (Civilian Flights) চলাচল শুরু হল। গত বছরের অগাস্ট মাস পর্যন্ত এই বিমানবন্দরটি মার্কিন এবং অন্যান্য বিদেশি সেনাদের জন্য একটি সামরিক ঘাঁটি হিসাবে কাজ করেছে। তালিবান-নেতৃত্বাধীন সরকারের পরিবহন ও অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক জানিয়েছে, প্রাথমিক ভাবে প্রতি সপ্তাহে তিন থেকে চারটি ফ্লাইট উড়বে এই বিমানবন্দর থেকে।
পরিবহন ও অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রকের উপমন্ত্রী ইমাম মোহাম্মদ ওয়ারিমাচ বলেছেন, "নানগারহার বিমানবন্দর থেকে অসামরিক ফ্লাইট পুনরায় চালু করা একটি ভাল পদক্ষেপ। এটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ লাঘমান, নুরিস্তান, কুনার এবং নানগারহারের জন্য একটি বড় সম্পদ।" মন্ত্রকের মুখপাত্র ইমামউদ্দিন ওয়ারিমাচ বলেছেন, "ইসলামি আমিরাতের ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমরা এই বিমানবন্দরটিকে পুনরায় সক্রিয় করেছি এবং এটিকে প্রয়োজনীয় সমস্ত সরঞ্জাম সরবরাহ করেছি।" আরও পড়ুন: Kabul Blast: কাবুলের কার্তে পারওয়ান এলাকায় শিখ গুরুদ্বারে জঙ্গি হামলা, নিহত অন্তত ২
এদিকে, ব্যবসায়ীরা নানগারহার প্রদেশ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পুনরায় চালু করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন যে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলি দেশের অর্থনীতিতে সহায়তা করতে পারে। জালমায়ে আজিমি নামের এক ব্যবসায়ী বলেছেন, "আমি ইসলামিক আমিরাতের কর্মকর্তাদের এই বিমানবন্দর এবং এয়ার-করিডোর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলি সহজতর করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি, এইভাবে আমরা আফগানিস্তান থেকে আমাদের পণ্য রফতানি করতে পারি।"
এর আগে, জালালাবাদ বিমানবন্দরটি মার্কিন সশস্ত্র বাহিনী এবং অসামরিক ঠিকাদাররা ব্যবহার করত। ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাসিসট্যান্স ফোর্স (আইএসএএফ) এবং রেজোলিউট সাপোর্ট মিশন (আরএসএম)-র সদস্যরাও বিমানবন্দরটি ব্যবহার করেছেন।