Coronavirus: করোনার গ্রাসে মৃতের সংখ্যা ৩০০০, বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত ৮৮ হাজার
করোনাভাইরাসের (Coronavirus:) থাবায় মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৩০ হাজার। সোমবার এই তথ্য পাওয়ার পাশাপাশি জানা গেল, এখনও পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ৮৮ হাজার। চিনের মূল ভূখণ্ডে নতুন করে ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে করোনার গ্রাসে চিনের মারা গিয়ছেন ২ হাজার ৯১২ জন। সেদেশের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের রিপোর্ট বলছে আজ অর্থাৎ ২ মার্চেই নতুন করে ২০২ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। এই সিওভিডি-১৯ বিশ্বজুড়েই তার পাখা বিস্তার করেছে। প্রথম এই মারণ রোগের উৎপত্তি হয়েছিলেন চিনের হুবেই প্রদেশে। প্যাথোজেন নামের একটি জায়গায়। তবে বর্তমানে শুধু আন্টার্কটিকাকে বাদ দিয়ে গোটা বিশ্বেই সে ছড়িয়ে পড়েছে। সবমিলিয়ে মোট ৬০টি দেশে করোনার থাবায় আতঙ্কের প্রহর গুনছে মানুষ।
নতুন দিল্লি, ২ মার্চ: করোনাভাইরাসের (Coronavirus:) থাবায় মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৩০ হাজার। সোমবার এই তথ্য পাওয়ার পাশাপাশি জানা গেল, এখনও পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ৮৮ হাজার। চিনের মূল ভূখণ্ডে নতুন করে ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে করোনার গ্রাসে চিনের মারা গিয়ছেন ২ হাজার ৯১২ জন। সেদেশের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের রিপোর্ট বলছে আজ অর্থাৎ ২ মার্চেই নতুন করে ২০২ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। এই সিওভিডি-১৯ বিশ্বজুড়েই তার পাখা বিস্তার করেছে। প্রথম এই মারণ রোগের উৎপত্তি হয়েছিলেন চিনের হুবেই প্রদেশে। প্যাথোজেন নামের একটি জায়গায়। তবে বর্তমানে শুধু আন্টার্কটিকাকে বাদ দিয়ে গোটা বিশ্বেই সে ছড়িয়ে পড়েছে। সবমিলিয়ে মোট ৬০টি দেশে করোনার থাবায় আতঙ্কের প্রহর গুনছে মানুষ।
চলতি উইকএন্ডেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম মৃতের খবর জানালোন অস্ট্রেলিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে দক্ষিণ কোরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজার। তবে প্যাথোজেনে সংক্রামণের প্রবণতা বেশ নিম্নমুখী, এমনটাই শোনা যাচ্ছে। এটাও ঠিক যে এই সিওভিডি-১৯ এ মূলত ৬০ বছর ও তার বেশি বয়সের মানুষকেই পাকড়াও করছে। যাঁরা অন্যান্য রোগে এমনিতেই কাবু হয়ে পড়েছেন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তলানিতে এসে ঠেকেছে। তাঁদেরই চেপে ধরছে করোনাভাইরাস। বেশিরভাগ আক্রান্তের উপসর্গ খুব একটা ধরা পড়ছে না। অন্যদিকে ১৪ শতাংশ নিউমোনিয়ার মতো রোগে কাহিল হয়ে পড়েছে। আরও পড়ুন-Maharashtra: মহারাষ্ট্র বিধানসভায় সিএএ-এনআরসিএনপিআর সংক্রান্ত রেজোলিউশনের প্রয়োজন নেই, বললেন অজিত পাওয়ার
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু-র রিপোর্ট বলছে, এই করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর হার দুই থেকে ৫ শতাংশ। অন্যদিকে মারস ও সার্সের মতো রোগের মৃত্যু হার যথাক্রমে ৩৪,৫ শতাংশ ও ৯.৫ শতাংশ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)