UK PM Admitted To Hospital: ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনের পর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ, ভর্তি হলেন হাসপাতালে
১০দিন পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের (British Prime Minister Boris Johnson) শরীরে মারণ রোগ করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলল। ১০ দিন পরে এখনও কোভিড-১৯ পজিটিভ কি না তা জানতে বরিস জনসনকে আরও একধাপ পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হল। রবিবার রাতে ব্রিটেন থেকে এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী জনসনের (৫৫) শরীরে করোনার উপসর্গ প্রতিদিন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাই দ্বিতীয় বার তাঁর লালারসের পরীক্ষা হবে। চিকিৎসকের পরামর্শেই প্রধানমন্ত্রীকে হাসপাতালে রাখা হয়েছে। মারণ ভাইরাস থেকে বাঁচতে সতর্কতা অবলম্বনের জন্যই এই হাসপাতালে ভর্তি হওয়া। শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজের অসুস্থতার খবর জানিয়ে আইসোলেশনে থাকার সময়সীমা বাড়িয়েছেন বরিস জনসন। সংক্রামিত হওয়ার পর সবমিলিয়ে সাতদিনের আইসোলেশন পিরিয়ড কাটিয়ে ফেলেছেন বরিস জনসন।
লন্ডন, ৬ এপ্রিল: ১০দিন পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের (British Prime Minister Boris Johnson) শরীরে মারণ রোগ করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলল। ১০ দিন পরে এখনও কোভিড-১৯ পজিটিভ কি না তা জানতে বরিস জনসনকে আরও একধাপ পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হল। রবিবার রাতে ব্রিটেন থেকে এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী জনসনের (৫৫) শরীরে করোনার উপসর্গ প্রতিদিন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাই দ্বিতীয় বার তাঁর লালারসের পরীক্ষা হবে। চিকিৎসকের পরামর্শেই প্রধানমন্ত্রীকে হাসপাতালে রাখা হয়েছে। মারণ ভাইরাস থেকে বাঁচতে সতর্কতা অবলম্বনের জন্যই এই হাসপাতালে ভর্তি হওয়া। শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজের অসুস্থতার খবর জানিয়ে আইসোলেশনে থাকার সময়সীমা বাড়িয়েছেন বরিস জনসন। সংক্রামিত হওয়ার পর সবমিলিয়ে সাতদিনের আইসোলেশন পিরিয়ড কাটিয়ে ফেলেছেন বরিস জনসন।
নিজেই বলেছেন, জ্বর এখনও রয়ে গিয়েছে। তাই সতর্কতা অবলম্বনের জন্য আরও কিছুদিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে চান তিনি। নতুন ভিডিও বার্তায় জনসন বলেছেন, “যদিও এখন সুস্থ বোধ করছি। সাতদিনের কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ড কাটিয়েও ফেলেছি। তারপরেও সামান্য উপসর্গ থেকে গিয়েছে।” আরও পড়ুন-Philippines: লকডাউন না মানায় এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করল পুলিশ!
গত হস্পতিবার ডাউনিং স্ট্রিটে বরিস জনসনকে বিবৃতিতে দিতে দেখা যায়। মূলত মহামারী করোনাকে রুখতে স্বাস্থ্যকর্মী চিকিৎসকরা যে একেবারে ফ্রন্টলাইনে দাঁড়িয়ে লড়ছেন, তাঁদের এই কাজের জন্যই জাতীয় স্তরে হাততালি দিয়ে অভিবাদন জানানো হয়। সেদিনই তাঁকে দেখে বোঝা যাচ্ছিল শরীর বিশেষ ভাল নেই। সেই রাতের কথা মনে করে তিনি বলেন, “আমাদের জাতীয় স্বাস্থ্য কর্মীদের অভাবনীয় কাজের জন্য গত রাতে আমরা হাতহাতি দিয়েছি। তাঁরা যে দিনরাত এক করে খেটে মারণ ভাইরাসের মুখ থেকে দেশবাসীকে বেঁচে ফারচ্ছেন সেকথা মনে রেখে। তাঁদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে। আসুন আমরা যতটা পারি তার উপরে মনোনিবেশ করি। বাড়িতে থাকি এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জীবনকে সুরক্ষিত করি।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)