Bangladesh On CAA: ভারতে অবৈধভাবে বাস করা বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে নেওয়া হবে, জানাল ঢাকা
ভারতে বসবাস করা বাংলাদেশিদের (Bangladeshi) ফেরত নেবে ঢাকা। একথা জানালেন বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন (AK Abdul Momen)। তিনি জানিয়েছেন, ভারতে কোনও বাংলাদেশি নাগরিক থাকলে ফেরত নেওয়া হবে। বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভের মধ্যেই বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে কাউকে জোর করে ঢুকিয়ে না দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে নতুন দিল্লি। মঙ্গলবার সিলেটে একটি অনুষ্ঠানে মোমেন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “ভারতে অবৈধভাবে বসবাসরত কোনও বাংলাদেশি থাকলে তাদের যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হবে।”
ঢাকা, ২৫ ডিসেম্বর: ভারতে বসবাস করা বাংলাদেশিদের (Bangladeshi) ফেরত নেবে ঢাকা। একথা জানালেন বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন (AK Abdul Momen)। তিনি জানিয়েছেন, ভারতে কোনও বাংলাদেশি নাগরিক থাকলে ফেরত নেওয়া হবে। বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভের মধ্যেই বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে কাউকে জোর করে ঢুকিয়ে না দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে নতুন দিল্লি। মঙ্গলবার সিলেটে একটি অনুষ্ঠানে মোমেন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “ভারতে অবৈধভাবে বসবাসরত কোনও বাংলাদেশি থাকলে তাদের যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হবে।”
এর আগে মোমেন বলেছিলেন, "সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) এবং এনআরসি (NRC) ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।" তবে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছিলেন, যে কোনও মধ্যে অনিশ্চয়তা প্রতিবেশীদের প্রভাবিত করতে পারে। বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ বিক্ষোভ নিয়ে মোমেন আশা করেছেন যে পরিস্থিতি শান্ত হবে। এবং ভারত সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। আরও পড়ুন: NPR: 'বিনা অনুমতিতে ভারতে বসবাসকারী অভিবাসীদের আটক করা হবে ডিটেনশন ক্যাম্পে' এনপিআর নিয়ে সরাসরি সাক্ষাৎকারে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) অনুসারে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হয়ে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে শরর্ণার্থী হয়ে এসেছে তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে। এই মাসের শুরুতেই সংসদের এই বিল পাস হওয়ার পর তা আইনে পরিণত হয়েছে। যদিও এই আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে আন্দোলন চলছে। আন্দোলনকারীদের দাবি, এই আইনটি অসাংবিধানিক ও বিভাজনমূলক। কারণ এই আইনে মুসলমানদের নাম নেই। অসম, ত্রিপুরা, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, কর্নাটক, কেরালা, বিহারসহ দেশের বেশিরভাগ রাজ্যেই বিক্ষোভ চলছে। হিংসায় উত্তরপ্রদেশে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। অসমেও অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)