Bangabandhu's Murderer Arrested: ঢাকা থেকে গ্রেফতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদ
সোমবার ঢাকা থেকে গ্রেফতার (Arrested) হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman) হত্যা (Murder) মামলার পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদ (Abdul Majed)। মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) কোর্টে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে তার পরিচয় নিশ্চিত করার পরে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে।’
ঢাকা, ৭ এপ্রিল: সোমবার ঢাকা থেকে গ্রেফতার (Arrested) হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman) হত্যা (Murder) মামলার পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদ (Abdul Majed)। মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুল মাজেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) কোর্টে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে তার পরিচয় নিশ্চিত করার পরে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে।’
এইসময়-র খবর অনুযায়ী, সোমবার রাত সাড়ে তিনটায় মিরপুরের সাড়ে ১১ নম্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আবদুল মাজেদ এত দিন বিদেশে পলাতক ছিলেন বলে জানা গেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গোপন খবর পেয়ে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) মিরপুর এলাকা থেকে সোমবার ভোর রাতে পলাতক আসামি আবদুল মাজেদকে গ্রেফতার করা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে জানা গেছে, আব্দুল মাজেদকে কিছুক্ষণের মধ্যেই আদালতে তোলা হবে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় আদালতের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হবে। বিদেশে পলাতক বঙ্গবন্ধুর ছয় আসামির একজন ছিলেন আব্দুল মাজেদ।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ৩৪ বছর পর এ হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর। খুব ধীরে দীর্ঘ বারো বছরে নিম্ন আদালত থেকে শুরু করে আইনের প্রতিটি ধাপ স্বচ্ছতার সঙ্গে অতিক্রম করে সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে স্বঘোষিত খুনিদের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১২ আসামির মধ্যে কারাবন্দি পাঁচ আসামির ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি দিবাগত রাতে ফাঁসি কার্যকর হয়। তারা হলেন সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, মুহিউদ্দিন আহমেদ, বজলুল হুদা ও এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য পাঁচ আসামি এখনো পলাতক।