Armenia, Azerbaijan Agree To Ceasefire: রাশিয়ার হস্তক্ষেপে যুদ্ধবিরতিতে রাজি আর্মিনিয়া ও আজারবাইজান

যুদ্ধবিরতিতে (Ceasefire) রাজি হল আর্মিনিয়া (Armenia) এবং আজারবাইজান (Azerbaijan)। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ (Foreign Minister Sergei Lavrov) জানিয়েছেন, শনিবার রাত ১২ টা থেকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে দুই দেশ। তারা এখন সংঘর্ষে নিহতদের মৃতদেহ এবং বন্দী বিনিময় করবে। স্থানীয় সময় ভোর তিনটের দিকে মস্কোয় আর্মিনিয়া এবং আজারবাইজানের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ১০ ঘন্টা দীর্ঘ আলোচনার পরে তিনি এই বিবৃতি দেন। লাভরভ আরও বলেছেন যে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান দ্বন্ধ নিরসনের বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে।

Azerbaijan and Armenia's flags (Photo Credits: Wikimedia Commons)

নতুন দিল্লি, ১০ অক্টোবর: যুদ্ধবিরতিতে (Ceasefire) রাজি হল আর্মিনিয়া (Armenia) এবং আজারবাইজান (Azerbaijan)। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ (Foreign Minister Sergei Lavrov) জানিয়েছেন, শনিবার রাত ১২ টা থেকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে দুই দেশ। তারা এখন সংঘর্ষে নিহতদের মৃতদেহ এবং বন্দী বিনিময় করবে। স্থানীয় সময় ভোর তিনটের দিকে মস্কোয় আর্মিনিয়া এবং আজারবাইজানের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ১০ ঘন্টা দীর্ঘ আলোচনার পরে তিনি এই বিবৃতি দেন। লাভরভ আরও বলেছেন যে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান দ্বন্ধ নিরসনের বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে।

বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে ৪০০ জন নিহত হয়েছে। প্রথম থেকেই যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা কর গেছে রাশিয়া সহ অন্য দেশ। নাগোরনো কারাবাখ নিয়ে অনেক বছর ধরে বৈরী সম্পর্ক আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে। পার্বত্য অঞ্চল নাগোরনো কারাবাখ সোভিয়েত আমলে আজারবাইজানের অংশ ছিল। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে এক যুদ্ধে আর্মেনিয়ার সহায়তায় জাতিগত আর্মেনীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীরা অঞ্চলটি দখল করে নেয়। দুই দেশের সীমান্তে ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ইয়েরেভান ও আজেরি বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ ও গোলাগুলির পর পরিস্থিতি যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যায়।আরও পড়ুন: TikTok Banned in Pakistan: টিকটক ব্যান করল চিনের বন্ধু রাষ্ট্র পাকিস্তানও

বৃহস্পতিবার ক্রেমলিন বলেছিল যে শুক্রবার আজারবাইজান এবং আর্মেনিয়ার বিদেশমন্ত্রীদের মস্কোয় আলোচনায় অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এরপর দুই দেশের নেতাদেরও আলোচনার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলে, "আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ এবং আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল প্যাসিনায়নের সঙ্গে একাধিক টেলিফোন আলোচনার পরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ বন্ধ রাখার আবেদন জানান।