West Bengal Weather Update: শীত উধাও, বেলা বাড়লেই পুড়িয়ে দিচ্ছে ফাল্গুনের রোদ
শীত (Winter) বিদায়ে বাড়ছে গরম। পারদ যত চড়ছে ততই বাড়ছে অস্বস্তি। তালমিলিয়ে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শরীর খারাপ হচ্ছে প্রায় সকলের। শহরে সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রখর রোদ্দুর জ্বালিয়ে দিতে শুরু করেছে। কয়েক পা হাঁটলেই ঘেমেনেয়ে একসা হয়ে যাচ্ছে মানুষ। তবে জেলার বিভিন্ন এলাকায় মেঘ রোদ্দুরের খেলা চলছে। পুরোপুরি গরম পড়ে গেল কলকাতায়। ছাতা, বান্দানা, রোদচশমা, শীতকালে এসব নিতে ভুলে গেলও খুব একটা গুরুত্ব কেউ দেননি। এবার কিন্তু না নিয়ে বেরোলে আফশোষ করবেন। যাইহোক চলতি সপ্তাহে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে আগামী সপ্তাহে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে।
কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি: শীত (Winter) বিদায়ে বাড়ছে গরম। পারদ যত চড়ছে ততই বাড়ছে অস্বস্তি। তালমিলিয়ে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শরীর খারাপ হচ্ছে প্রায় সকলের। শহরে সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রখর রোদ্দুর জ্বালিয়ে দিতে শুরু করেছে। কয়েক পা হাঁটলেই ঘেমেনেয়ে একসা হয়ে যাচ্ছে মানুষ। তবে জেলার বিভিন্ন এলাকায় মেঘ রোদ্দুরের খেলা চলছে। পুরোপুরি গরম পড়ে গেল কলকাতায়। ছাতা, বান্দানা, রোদচশমা, শীতকালে এসব নিতে ভুলে গেলও খুব একটা গুরুত্ব কেউ দেননি। এবার কিন্তু না নিয়ে বেরোলে আফশোষ করবেন। যাইহোক চলতি সপ্তাহে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে আগামী সপ্তাহে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে।
আলিপুরের হাওয়া অফিস জানাচ্ছে। শুক্রবার সকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি ছুঁয়েছে। গতকালকের সর্বচ্চো তাপমাত্রা ছিল ৩১.০ ডিগ্রি, স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি বেশি। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারের শীতটা বেশ জমিয়ে পড়েছিল। আলমারি ট্রাঙ্ক থেকে গরম পোশাক, লেপ কম্বল কিছুই বের করতে ভোলেনি বাঙালি। শহর কলকাতাও অনেক দিন পর এই শীতে জমিয়ে আগুন পোহালো। দ্রষ্টব্য স্থানগুলিতে জমে উঠেছিলও শীতের পিকনিকও। পিঠেপুলি থেকে ভ্রমণ সবদিক থেকেই ১০০-তে ১০০ পেয়েছে এবারের শীত। তবে তারও তো থাকার একটা সময় রয়েছে। বসন্ত উৎসব আসার আগেভাগেই বিদায় নিতে হবে। তাই তোড়জোরও হয়ে গিয়েছে। চলছে গোছগাছ। আরও পড়ুন-Jammu & Kashmir Panchayat Polls Postponement: ট্রাম্পের সফরে জম্মু ও কাশ্মীরে হামলা হলে মুখ পুড়ত দিল্লির, তাই স্থগিত উপত্যকার পঞ্চায়েত নির্বাচন
গরমের আবাহনে অনকেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন। এমনিতে গত কয়েক বছর ধরে দক্ষিমবঙ্গে গরমের প্রবণতা বেশ বেড়েছে। দাবদাহ শুরু হয়েছে এপ্রিলের শেষ থেকেই। এবার যা শীত পড়ল তার সঙ্গে তালমিলিয়ে গরম পড়লে বিপত্তি বাড়বে বৈ কমবে না। মে-জুনের হাহাকার ময় পরিস্থিতি চিন্তা করে এখনই কপালে ঘাম জমেছে। তবে বৃষ্টি হয়তো এবার আর নিরাশ করবে না। কেননা ইংরেজি বছরের শুরু থেকেই সে অকুণ্ঠ দান করে চলেছে। শীতের মাঝে এমন দিনের পর দিন বহুদিন হয়নি। তাই হয়তো বর্ষা এবার ঋতু মেনেই আসবে। দহন জ্বালা জুড়িয়ে প্রাণ করবে শীতল।