BJP's Nabanna Gherao Campaign: একুশে ভোটের আগে একাধিক কর্মসূচির পরিকল্পনা রাজ্য বিজেপির, ৮ অক্টোবর নবান্ন ঘেরাওয়ের ডাক গেরুয়া শিবিরের

একুশের ভোটকে কেন্দ্র করে নানান কর্মসূচি নিচ্ছে রাজ্য বিজেপি। তৃণমূলকে ধরাশায়ী করতে কোমর বেঁধেছে বিজেপি। আগামী ৬ অক্টোবর বিজেপির নবান্ন ঘেরাও অভিযান হওয়ার কথা ছিল যা বদলে করা হয়েছে ৮ অক্টোবর। অক্টোবর ও নভেম্বর জুড়ে হবে একাধিক ভার্চুয়াল সভা। গতকাল দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্যের বিজেপি নেতা ও সাংসদরা। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সেই বৈঠকে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা বার্তা দেন, কোনওভাবেই যেন রাজ্য নেতৃত্বের মতভেদ প্রকাশ্যে না আসে।

বিজেপির দলীয় প্রতীক (Representational Image/ Photo Credits: ANI)

কলকাতা, ২৪ সেপ্টেম্বর: একুশের ভোটকে কেন্দ্র করে নানান কর্মসূচি নিচ্ছে রাজ্য বিজেপি (State BJP)। তৃণমূলকে ধরাশায়ী করতে কোমর বেঁধেছে বিজেপি। আগামী ৬ অক্টোবর বিজেপির নবান্ন ঘেরাও অভিযান (Nabanna Gherao Campaign) হওয়ার কথা ছিল যা বদলে করা হয়েছে ৮ অক্টোবর। অক্টোবর ও নভেম্বর জুড়ে হবে একাধিক ভার্চুয়াল সভা। গতকাল দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্যের বিজেপি নেতা ও সাংসদরা। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সেই বৈঠকে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা জানান, কোনওভাবেই যেন রাজ্য নেতৃত্বের মতভেদ প্রকাশ্যে না আসে।

অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত টানা কর্মসূচি করা হবে। আয়োজন করা হবে একাধিক ভার্চুয়াল সভার। কয়েকটি সভায় অংশ নিতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং জেপি নাড্ডা। আম্ফানে ত্রাণ দুর্নীতির অভিযোগে আগামী ৫ অক্টোবর রাজ্যের বিডিও অফিস ঘেরাও করা হবে। এরপর ৮ অক্টোবর নবান্ন ঘেরাও অভিযানের পর রাজ্যজুড়ে বুথে বুথে হবে কৃষি বিলের সমর্থনে পদযাত্রা। আরও পড়ুন, ‘আমি মাস্ক পরি না’ মন্তব্যের জন্য বিপাকে বিজেপি সাংসদ নরোত্তম মিশ্র, চাইলেন ক্ষমা

এদিকে বিজেপির শিবির ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করছেন একাধিক নেতানেত্রীরা। গতকালই খড়্গপুরের ৪ হেভিওয়েট নেতা দলবদল করে। জানা যাচ্ছে, আগামী মাসে প্রায় ৫০০ জন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসবেন। পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের চার বিজেপি নেতা তৃণমূলে যোগ দিলেন। তৃণমূল মহিলা কংগ্রেসের সভানেত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। তৃণমূলের দাবি, দিলীপ ঘোষের গড় খড়গপুরে ভাঙন শুরু হল। পাল্টা দিলীপের দাবি, এতে বিজেপির কোনও ক্ষতি হবে না।