Kolkata: বাড়িতে রেখে চিকিৎসা, শরীরে করোনা পজিটিভ নিয়ে হাসপাতাল ছাড়লেন তৃণমূল সাংসদের বাবা
প্রথমে তীব্র শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) নুসরত জাহানের বাবা। পরে লালারসের পরীক্ষা হতেই জানা যায়, তিনি মারণ রোগে আক্রান্ত। এরপর বেশ কিছুদিন বাইপাসের এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলল। জানা যাচ্ছে, গত বুধবার রাতে তাঁকে হাসপাতাল থেকে পূর্ব কলকাতার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এদিকে সাংসদের বাবা কিন্তু সম্পূর্ণ নিরোগ হননি। এমনকী, কোভিড-১৯ পজিটিভ অবস্থাতেই তিনি বাড়িতে ফিরেছেন। সেখানে নিয়ম মেনে তাঁকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। চলছে চিকিৎসাও। কয়েকদিন আগে রাজ্য সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, করোনা পজিটিভ রোগীর চিকিৎসা বাড়িতেও হতে পারে। সাংসদের বাবাই প্রথম সেই চিকিৎসা নিতে চলেছেন।
কলকাতা, ১ মে: প্রথমে তীব্র শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ (TMC MP) নুসরত জাহানের বাবা। পরে লালারসের পরীক্ষা হতেই জানা যায়, তিনি মারণ রোগে আক্রান্ত। এরপর বেশ কিছুদিন বাইপাসের এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলল। জানা যাচ্ছে, গত বুধবার রাতে তাঁকে হাসপাতাল থেকে পূর্ব কলকাতার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এদিকে সাংসদের বাবা কিন্তু সম্পূর্ণ নিরোগ হননি। এমনকী, কোভিড-১৯ পজিটিভ অবস্থাতেই তিনি বাড়িতে ফিরেছেন। সেখানে নিয়ম মেনে তাঁকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। চলছে চিকিৎসাও। কয়েকদিন আগে রাজ্য সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, করোনা পজিটিভ রোগীর চিকিৎসা বাড়িতেও হতে পারে। সাংসদের বাবাই প্রথম সেই চিকিৎসা নিতে চলেছেন।
তবে এই খবরে বিশেষজ্ঞদের অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কেননা ভাইরাস শরীরে থাকাকালীন বাড়িতে এলে রোগীর থেকে পরিবারের অন্যান্যদের ছড়িয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে সেই সম্ভাবনা প্রবল। কেননা সংক্রমণের ১২ দিনের মাথায় উপসর্গ নতুন করে বাড়তে থাকে। এই সময় পরিবারের অন্যান্যদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল। তাই করোনা পজিটিভ নিয়ে বাড়ি ফেরাটা রীতিমতো বিপত্তির। এমনকী সুস্থ হওয়ার পর নতুন করে টেস্ট করলে যদি করোনা নেগেটিভ ধরা পড়ে, তারপরও দুদিন হাসপাতালেই রাখতে হবে রোগীকে। তাড়াহুড়ো করে ডিসচার্জ করে দিলে সমস্যা বাড়তে পারে। আরও পড়ুন- Donald Trump: কোভিড-১৯ এর জন্ম উহানের ভাইরোলজির ল্যাবে, মুখ খুললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
এদিকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা প্রসঙ্গ এক ডাক্তারবাবুর মন্তব্য “সাংসদের বাবাকে পৃথক ঘরে নিভৃতবাস এবং ২৪ ঘণ্টা নির্দিষ্ট ‘কেয়ার গিভার’ রেখে সুরক্ষা-পদ্ধতি অবলম্বন করেই চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। গরিব মানুষ বা আমজনতা বাড়িতে এত নিয়মবিধি মেনে চিকিৎসা করাতে না-পারলেও সাংসদের পক্ষে হয়তো এই পদ্ধতি মেনে বাবাকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)