Coronavirus Lockdown: রাজ্যের গ্রিন জোনে চলবে বাস, খোলা যাবে পাড়ার ছোটো দোকান; আর কীসে কীসে ছাড় দেখে নিন
গ্রিন জোন (Green Zone) এলাকায় বেশ কয়েকটি ছাড় ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। বুধবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সেই বৈঠকর পর সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee) জানিয়েছেন, জেলার মধ্যে (এক জেলা থেকে অন্য জেলা নয়) ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস চালানো যাবে। সোমবার থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া গ্রিন জোনে ছোটো দোকান, পাড়ার দোকান খোলা যাবে বলে তিনি জানিয়ছেন। তবে কোনও মার্কেট কমপ্লেক্সের মধ্যে কোনও দোকান খোলা যাবে না। এখনই হকার্স কর্নার, হকার্স মার্কেট বা ফুটপাতের দোকানগুলি চালু করার কোনও প্রশ্নই নেই।
কলকাতা, ২৯ এপ্রিল: গ্রিন জোন (Green Zone) এলাকায় বেশ কয়েকটি ছাড় ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। বুধবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সেই বৈঠকর পর সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee) জানিয়েছেন, জেলার মধ্যে (এক জেলা থেকে অন্য জেলা নয়) ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস চালানো যাবে। সোমবার থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া গ্রিন জোনে ছোটো দোকান, পাড়ার দোকান খোলা যাবে বলে তিনি জানিয়ছেন। তবে কোনও মার্কেট কমপ্লেক্সের মধ্যে কোনও দোকান খোলা যাবে না। এখনই হকার্স কর্নার, হকার্স মার্কেট বা ফুটপাতের দোকানগুলি চালু করার কোনও প্রশ্নই নেই।
- একনজরে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য:
- আরও কিছু দিন কষ্ট করতে হবে। সারা দেশে লকডাউন ঘোষণার আগেই আমরা লকডাউন করেছিলাম।
- বিমান, ট্রেন বন্ধ করার জন্য বলেছিলাম।
- রাজস্থানের কোটা থেকে প্রায় ২৫০০ পড়ুয়াকে রাজ্যে ফেরানো হচ্ছে। আজ বিকেলেই তারা বাসে উঠবে।
- মাস্ক পরে থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: Kolkata: 'ভার্চুয়াল ভিজিটিং আওয়ার্স' চালু হল এমআর বাঙুর হাসপাতালে
- বেসরকারি হাসপাতালগুলি যেন চালু থাকে, তারা যেন কোনও রোগীকে ফেরত না দেয়।
- ৫১টা বেসরকারি হাসপাতাল আমরা সরকারি ভাবে নিয়েছি।
- চিকিৎসকের কাছে আবেদন, নিজেরা সাবধানতা নিয়ে চেম্বার খোলার চেষ্টা করুন।
- পাড়ার ছোটো দোকান খোলা থাকবে। যেখানে একটাই দোকান, সেগুলি সোমবার থেকে খোলা যাবে।
- কিন্তু মার্কেট কমপ্লেক্সের মধ্যে হলে খোলা যাবে না।
- স্টেশনারি ও বইয়ের দোকান, ইলেকট্রনিক্সের দোকান, মোবাইল রিচার্জ, লন্ড্রি, চা ও পানের দোকান।
- পানের দোকান থেকে পান-সিগারেট কিনে নিয়ে গিয়ে বাড়িতে গিয়ে খাবেন।
- চায়ের দোকানে বসে আড্ডা মারা যাবে না
- গ্রিন জোনে আয়রন অ্যান্ড স্টিল ফ্যাক্টরি, নির্মাণ শিল্প আমরা চালু করার অনুমতি দিচ্ছি।
- সোমবার থেকে গ্রিন জোনে আন্তঃজেলা বাস চালু হচ্ছে
- ২০ জন করে নিয়ে চলবে বাস
- গ্রিন জোনে কারখানা খোলা যাবে
- স্টেশনারি, বই, রঙের দোকান খোলা থাকবে
- কোন এলাকায় কোন দোকান খোলা যাবে, কোনগুলি নয়, সেটা স্থানীয় প্রশাসন ঠিক করবে
- কেন্দ্র অনুমতি দেয়নি, তাই এখনই সেলুন, বিউটি পার্লার খোলা যাবে না।
- সাধারণ মানুষকে বলব, আপনারা অনেক সাহায্য করেছেন, আর একটু সহযোগিতা করুন
- কলকাতায় এখনও কোভিড-১৯ এর জন্য ৭৯০ বেড রয়েছে
- আমাদের ল্যাব কম, কর্মী সংখ্যা কম
- ছিল একটা ল্যাব, এখন ১৪টা ল্যাব
- বিজেপি অনেক কিছু নিয়েই রাজনীতি করছে, এটা রাজনীতি করার সময় নয়
- এই সময় মানুষের পাশে থেকে সাহায্য করা দরকার
- দিল্লিতে কত লোক মারা গিয়েছে এনপিআর, সিএএ নিয়ে আন্দোলন করতে গিয়ে?
- ক্রাইম ইজ ক্রাইম, ক্রিমিনাল অফেন্স
- কোনও ঘটনা ঘটলে তার মধ্যে ধর্ম খুঁজতে যাওয়া উচিত নয়
- টিকিয়াপাড়ায় একটি ঘটনা ঘটেছে, পুলিশকে বলেছি কড়া ব্যবস্থা নিতে
- নতুন পরিস্থিতিতে সবাইকেই অনেক কিছু শিখতে হচ্ছে
- পুলিশ সারাক্ষণ কাজ করছে, একটু ভুল হতেই পারে
- খবর পাওয়ার পরেই আমি পুলিশকে খবর পাঠিয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ গিয়ে ওই সাংবাদিককে বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করেছে
- একজন সাংবাদিক মারা গিয়েছে, যদি তাঁর পরিবার চায়, তাহলে তাঁর পরিবারকেও ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে
- তাঁদের বিমার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে
- আমাদের দু’জন চিকিৎসক মারা গিয়েছে, খুবই দুঃখের
- ১ লক্ষ ৫২ হাজার কোটি টাকার ৬ মাসের পরিকল্পনা করেছি আমরা
- নির্বাচনের ঘণ্টা যখন বাজবে, মানুষই আপনাদের উত্তর দেবে
- কোভিড রোগীদের পাশে থাকুন, পুলিশের পাশে থাকুন, সর্বোপরি মানুষের পাশে থাকুন
- সবাইকে বলব, সবাই নামুন, রাস্তায় ঝাঁট দিন, রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখুন
- তুমি টিকিয়াপাড়া নিয়ে সারা দেশে কুৎসা করে বেড়াচ্ছ
- একটা ঘটনা ঘটেছে, সেটা পুলিশ দেখবে
- আমরা যে কাজটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে করছি
- দয়া করে বাংলাকে ধ্বংস করবেন না
- মনে রাখবেন, আমরা কিন্তু ১ তারিখে মাইনে যেখান থেকেই হোক দেওয়ার চেষ্টা করছি
- অনেক সরকার মাইনে দিতে পারব না, কেন্দ্রীয় সরকারও বলেছে ডিএ দিতে পারবে না
- মানুষকে দয়া করে ক্ষেপিয়ে তুলবেন না, বিভ্রান্ত হয়, এমন কাজ করবেন না
- সেগুলো ডিসপোজ করার জন্য আদালতের অনুমতি নিতে হয়
- বাঙুরে অনেক আনআইডেন্টিফায়েড বডি রয়েছে, সব হাসপাতালেই থাকে
- সেটা বাঙুর হাসপাতাল দেখবে, তুমি কি কাঁধে করে নিয়ে যাবে?
- বাঙুরে ডেড বডি কেন নিয়ে যাওয়া হল, প্রশ্ন তোলা হচ্ছে
- ওদের এ, বি, সি, ডি জোন
- কাজ তো কিছুই জানেন না
- কিন্তু অন্য় রাজ্য তাহলে আমাদের দিকে আঙুল তুলবে কেন?
- আমরা বলেছি, আমরা সবার পাশে আছি
- গুজরাতে, মহারাষ্ট্রে, মধ্যপ্রদেশে আমরা সরকার চালাই না, আমরা তো কোনও রাজ্যের বিরুদ্ধে বলিনি
- কিছু কিছু মানুষ রাজ্যকে বদনাম করার চেষ্টা করছেন
- কী করে ভাবলেন যে সব কোভিড হাসপাতাল খোলা হয়েছে, সেখানে সব চিকিৎসক, সব নার্স এই অল্প দিনেই সব জেনে যাবেন
- কিন্তু আমি বলব, আপনারা রুটিন কেস নিয়ে রাজনীতি করবেন না
- কেউ কেউ রাজনীতি করছে, শুধু খুঁত খুঁজে বেড়াচ্ছে
- আমরা দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করছি
- মৃদু সংক্রমণের ক্ষেত্রে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করা সম্ভব
- কিন্তু এঁরা সবাই তো আমাদেরই লোকজন, এটা একটা রোগ, কোনও অচ্ছুত রোগ নয়। এটা একটা ভাইরাস
- নার্সরা বাড়িতে গেলে তাঁকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না, চিকিৎসকদেরও বলা হচ্ছে করোনার চিকিৎসা করে এসেছেন