Vegetable Price Decreased: টাস্কফোর্সের তৎপরতায় কমল সব্জির বাজারদর, কার্তিক পুজোর আগে স্বস্তিতে বাঙালি
পুজোর মরসুমে সব্জি, ফল বাজারদরের দাম ছিল চড়া। মধ্যবিত্তের রীতিমতো ছ্যাঁকা লাগার জোগাড়। এরপর আবার বুলবুল ঘূর্ণিঝড়ের ফলে প্রচুর ফসলের ক্ষতি হয়। তড়তড়িয়ে বাড়তে থাকে সব্জিমূল্য। সবজির দর নিয়ন্ত্রণে গত বৃহস্পতিবার নবান্নে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় পুলিশ এবং এনফোর্সমেন্ট দফতর (ED) নিয়মিত বাজার ঘুরে দেখবে,সঙ্গে থাকবে টাস্কফোর্সের (Taskforce) সদস্যরাও। বেঁধে দেওয়া হবে সবজির দাম।
কলকাতা, ১৬ নভেম্বর: পুজোর মরসুমে সব্জি, ফল বাজারদরের দাম ছিল চড়া। মধ্যবিত্তের রীতিমতো ছ্যাঁকা লাগার জোগাড়। এরপর আবার বুলবুল ঘূর্ণিঝড়ের ফলে প্রচুর ফসলের ক্ষতি হয়। তড়তড়িয়ে বাড়তে থাকে সব্জিমূল্য। সবজির দর নিয়ন্ত্রণে গত বৃহস্পতিবার নবান্নে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় পুলিশ এবং এনফোর্সমেন্ট দফতর (ED) নিয়মিত বাজার ঘুরে দেখবে,সঙ্গে থাকবে টাস্কফোর্সের (Taskforce) সদস্যরাও। বেঁধে দেওয়া হবে সবজির দাম।
বৈঠকে এই ঘোষণার পর মুখ্যমন্ত্রীর কথা মত কাজ শুরু হয়। টাস্কফোর্স শহরের পাইকারি এবং খুচরো বাজারগুলোয় অভিযান শুরু হয়। আজ শনিবার (Saturday) একইরকমভাবে শহরের প্রত্যেকটি বাজারে অভিযান চালানো হয়। ৮টি দলে ভাগ হয়ে ইডি অর্থাৎ এনফোর্সমেন্টের সদস্যরা বাজার পরিদর্শন করেছে। বিশেষ করে মানিকতলা বাজারে দু' দিন ধরে অভিযান চালানো হয়। তবে প্রত্যেকটি বাজারই ঘুরে দেখেছে এই বিশেষ দল। আরও পড়ুন, হালকা ঠান্ডা থাকবে আগামী কিছুদিন, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস
আজ সারাদিন বাজার ঘুরে দেখা যায় বাজারে সবজি, ফলের দাম স্বাভাবিকই ছিল। ২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, গত তিনদিনের বাজার দর, ফুলকপি- ছিল ৫০ টাকা, হয়েছে ৩০টাকা, বেগুন- ছিল ৮০ টাকা, হয়েছে ৫০ টাকা, টমেটো- ছিল ৬০ টাকা, হয়েছে ৪৫ টাকা , পটল- ছিল ৬০টাকা, হয়েছে ৫০ টাকা, উচ্ছে- ছিল ১০০ টাকা, হয়েছে ৭০, টাকা লঙ্কা- ছিল ৮০ টাকা, হয়েছে ৬০ টাকা, বরবটি- ছিল ৮০ টাকা, হয়েছে ৫০ টাকা, পালং- ছিল ৮০ টাকা, হয়েছে ৫০ টাকা সীম- ছিল ১০০ টাকা, হয়েছে ৮০ টাকা।
তবে বিক্রেতারা বলেছেন শুধু টাস্কফোর্সের পরিদর্শনের জন্য নয়। শীতের ফলে ফলনও ভালো হচ্ছে। শীতের সবজির ফলন বাড়তে শুরু করার কারণে তারও প্রভাব পড়েছে দামে। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম কমার কোনও সম্ভাবনা নেই।