Suvendu Adhikari: ‘রাজ্য মন্ত্রিসভার সব মন্ত্রী ল্যাম্পপোস্ট, একজন সব’; ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ শুভেন্দুর
“রাজ্য মন্ত্রিসভার সব মন্ত্রী ল্যাম্পপোস্ট। একজন সব।” বুধবার চন্দননগরের জনসভা থেকে ফের একবার তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। গত ২০ বছর এই তৃণমূলের হাত ধরেই ভারতীয় রাজনীতিতে নিজের জায়গা পাকা করেছেন কাঁথির অধিকারী বাড়ির মেজো ছেলে। তবে সম্প্রতি তিনি গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ার পরেই ভূতপূর্ব দল এবং দলনেত্রীর বিরুদ্ধে এক এক করে বোমা ফাটাচ্ছেন। কলকাতার পর এবার চন্দননগর সেখানে দাঁড়িয়েই আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু।
চন্দননগর, ২১ জানুয়ারি: “রাজ্য মন্ত্রিসভার সব মন্ত্রী ল্যাম্পপোস্ট। একজন সব।” বুধবার চন্দননগরের জনসভা থেকে ফের একবার তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। গত ২০ বছর এই তৃণমূলের হাত ধরেই ভারতীয় রাজনীতিতে নিজের জায়গা পাকা করেছেন কাঁথির অধিকারী বাড়ির মেজো ছেলে। তবে সম্প্রতি তিনি গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ার পরেই ভূতপূর্ব দল এবং দলনেত্রীর বিরুদ্ধে এক এক করে বোমা ফাটাচ্ছেন। কলকাতার পর এবার চন্দননগর সেখানে দাঁড়িয়েই আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “কর্মচারী হিসেবে থাকতে রাজি নই। সহকর্মী হয়ে থাকতে রাজি। নীতিগত ভাবে আপোশ করিনি।”
তৃণমূলের পর এবার বিজেপির (BJP) মিছিলে উঠল বিতর্কিত ‘গোলি মারো’ (goli maaro) স্লোগান। যা নিয়ে বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিতর্কের ঝড় বাংলায়। বুধবার চন্দননগরে (Chandannagar) মিছিল করেন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু অধিকারী। সেই মিছিল চন্দননগর রথতলার কাছে এই স্লোগান দেওয়া হয়। স্লোগানে বলা হয়, দেশের বিশ্বাসঘাতকদের গুলি করা হোক। মঙ্গলবার টালিগঞ্জ-হাজরা রুটে শান্তি মিছিল করে তৃণমূল কংগ্রেস। সেই মিছিলেও শোনা যায় 'গোলি মারো' এই স্লোগান। যা বাংলার রাজনীতিতে নজিরবিহীন। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী অরূপ রায় (Arup Roy) এবং শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় (Sovan deb Chatterjee)। মিছিলের একদম শেষ প্রান্ত থেকে এই শ্লোগান ওঠে। তবে তারা শোভন এবং অন্যান্য নেতাদের থেকে অনেকটা দূরে ছিলেন। আরও পড়ুন-Sensex Hits 50,000 For the First Time: জো বিডেনের শপথের পরে কাটল খরা, ভারতের শেয়ার বাজারের সূচক ছাড়ালো ৫০ হাজার
গত বছর দিল্লিতে এক নির্বাচনী সভায় দেশের গদ্দারদের গুলি মারার কথা বলেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)। যা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি।