Nusrat Jahan On Divorce Notice: বিচ্ছেদের নোটিস পাননি, নিখিলের দাবি ওড়ালেন নুসরত জাহান
তবে এনিয়ে যে তাঁর প্রকাশ্যে মুখ খোলার সময় আসেনি তা-ও জানান। ২০১৯-এর শুরুর দিকে টলিউডে প্রথম ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করে আলোচনার শীর্ষে চলে আসেন নিখিল নুসরত জুটি।
যতই খবর নিয়ে কানাঘুষো শুরু হোক না কেন স্বামী নিখিল জৈনের কাছ থেকে কোনও বিবাহ বিচ্ছেদের নোটিস পাননি। সাফ জানিয়ে দিলেন তৃণমূলের সাংসদ অভিনেত্রী নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)। এদিকে আজ সকালেরই খবর ছিল এই না থাকা দাম্পত্য থেকে রেহাই চেয়েছেন নিখিল জৈন। তাই বিবাহ বিচ্ছেদ চেয়ে নুসরতকে নোটিসও পাঠিয়েছেন তিনি. তবে এনিয়ে যে তাঁর প্রকাশ্যে মুখ খোলার সময় আসেনি তা-ও জানান। ২০১৯-এর শুরুর দিকে টলিউডে প্রথম ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করে আলোচনার শীর্ষে চলে আসেন নিখিল নুসরত জুটি। তৃণমূলের টিকিটে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্র থেকে জেতার পর সোজা তুরস্কে উড়ে গিয়েছিলেন নুসরত জাহান। সেখানকার বোদরুমে বসেছিল তাঁর ও ব্যবসায়ী নিখিল জৌনের রূপকথার বিয়ের আসর।
এরপর কলকাতায় ফিরে সাংসদ শপথ নিতে চলে গেলেন দিল্লি। প্রথম সংসদে প্রবেশের ছবিও দিয়েছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সঙ্গে তৃণমূলের আর এক সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। এরপর কলকাতার পাঁচতারা হোটেল গ্র্যান্ড রিসেপশন। সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতি ভিন্ন মাত্রা এনে দেয়। গত বছর আচমকাই অসুস্ত হয়ে হসাপাতালে ভর্তি হন নুসরত। শোনা যায় স্বামী নিখিলের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরেই একসঙ্গে অনেক ওষুধ খেয়ে ফেলেছিলেন অভিনেত্রী। যাইহোক রূপকথা বিয়ে যে বাস্তেবর মাটিতে তাসের ঘরের পর্যায়ে এসে পড়েছে তা করোনাকালে তেমন স্পষ্ট হয়নি। মহামারীর প্রকোপ কমতেই বেশ টের পাওয়া গেল আগের মতো আর কিছুই নেই। মাস খানেক আগেই ইনস্টা প্রোফাইল থেকে দুজন দুজনকে আনফলো করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একসঙ্গে পোস্ট নেই, কতদিন হয়ে গেল। আরও পড়ুন-PM Modi On Tuberculosis: ২০২৫-এর মধ্যে দেশকে টিবি মুক্ত করা কেন্দ্রের লক্ষ্য, নরেন্দ্র মোদি
এখন জন্মদিন থেকে ছবির মহরৎ সবেতেই নুসরতের পাশে বন্ধু যশ দাশগুপ্ত। তাহলে কী অ্যালবামের বাইরে চলে গেলেন নিখিল জৈন? তবে শ্যালিকা নুজহত জাহানের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে তাঁর। তাই ঠিক কী যে চলছে এই জুটির রসায়নে বোঝা মুশকিল। এদিকে যশ দাসগুপ্তের বিজেপিতে যোগদান পর্বে নুসরতকে নিয়েও ছড়িয়েছিল গুজব। সে যাইহোক, যশপর্ব আর নিখিল পর্বের মধ্যে সাংসদ অভিনেত্রী কোনটা বেছে নেবেন তা সময় বলবে। সামনেই তো আবার বিধানসভা নির্বাচন।