WB Assembly Elections 2021: মতুয়াদের কাউকেই প্রার্থী করল না বিজেপি, ক্ষুব্ধ মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে মতুয়া সম্প্রদায়ের একজনকেও প্রার্থী করেনি গেরুয়া শিবির। একারণেই ক্ষোভে ফুটছে মতুয়ারা। ইতিমধ্যেই এনিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি সাংসদ তথা মতুয়াদের নেতা শান্তনু ঠাকুরের বাবা মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর। তিনি বলেন, একুশের বিধানসভা ভোটে (WB Assembly Elections 2021) ৩০টি আসনে প্রার্থী দেওয়ার দাবি জানানো হলেও, তা মানা হয়নি। বাবা যখন এমন অভিযোগ তুলছেন, ছেলে তখন গেরুয়া শিবিরের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। নিউটাউনের ওয়েস্টিন হোটেলে অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠকে নিজের কেন্দ্রের সমস্যা নিয়ে আলোচনা সেরেছেন শান্তনু ঠাকুর।

বিজেপির দলীয় প্রতীক (Representational Image/ Photo Credits: ANI)

ঠাকুরনগর, ২২ মার্চ:  আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে মতুয়া সম্প্রদায়ের একজনকেও প্রার্থী করেনি গেরুয়া শিবির। একারণেই ক্ষোভে ফুটছে মতুয়ারা। ইতিমধ্যেই এনিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি সাংসদ তথা মতুয়াদের নেতা শান্তনু ঠাকুরের বাবা মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর। তিনি বলেন, একুশের বিধানসভা ভোটে (WB Assembly Elections 2021) ৩০টি আসনে প্রার্থী দেওয়ার দাবি জানানো হলেও, তা মানা হয়নি। বাবা যখন এমন অভিযোগ তুলছেন, ছেলে তখন গেরুয়া শিবিরের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। নিউটাউনের ওয়েস্টিন হোটেলে অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠকে নিজের কেন্দ্রের সমস্যা নিয়ে আলোচনা সেরেছেন শান্তনু ঠাকুর। আর মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের মতামত প্রসঙ্গে তাঁআঃর বক্তব্য, “বেশ কয়েকটি জায়গায় মতুয়াদের প্রার্থী করা হয়েছে। আর বাবার মতামত।”

এদিকে মতুয়াদের প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে ক্ষোভে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি। গতকাল নির্বাচনী ইস্তেহারে নাগরিকত্ব ইস্যুকে হাতিয়ার করে গেরুয়া শিবির। শুধু ইস্তেহারই নয়, ভোটের মুখে ২৬ মার্চ ঢাকা যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। পরের দিন অর্থাৎ রাজ্যে প্রথম দফা ভোটের দিন গোপালগঞ্জের ওড়াকান্দিতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মতুয়া ধর্মমতের প্রবক্তা হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মভিটে এবং একটি মন্দির যাবেন। এই ওড়াকান্দিকেই নিজেদের সর্বোচ্চ তীর্থস্থান হিসেবেই দেখেন মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে মতুয়া পপভোটকে কার্যকর করতেই এমন পদক্ষেপ, বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। আরও  পড়ুন-WB Assembly Elections 2021: ‘আমি ঘরে ঢুকে গেলে ওরা বাংলাটাকে দখল করে নেবে, বিজেপিকে ১ ইঞ্চি জমিও ছাড়ব না’, হুঙ্কার মমতার

উল্লেখ্য, ২০১১ সাল থেকে এই মতুয়া ভোটের সিংহভাগই ছিল তৃণমূলের দখলে। কিন্তু ২০১৯-এর লোকসভায় সেই হিসেব বদলে যায়। সিএএ-এনআরসি কে ইস্যু করে ভোটে নেমে,  বনগাঁ এবং রানাঘাট - মতুয়া অধ্যুষিত ২টি লোকসভা কেন্দ্রই তৃণমূলের হাত থেকে ছিনিয়ে নেয় বিজেপি। মতুয়া অধ্যুষিত একাধিক বিধানসভা কেন্দ্রেও এগিয়ে ছিল তারা। কিন্তু ভোটের পর সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর না হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয় মতুয়াদের একাংশ। এরপর সম্প্রতি অমিত শাহের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়ে দেয়,  সিএএ কার্যকর করার জন্য রাজ্যসভা এবং লোকসভার কমিটির তরফে কেন্দ্রকে ৯ এপ্রিল এবং ৯ জুলাই পর্যন্ত সময়সীমা দেওয়া হয়েছে।

 

 

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now