Madhyamik Exam 2020: সন্তানের জন্ম দিয়ে হাসপাতালের বেডে বসে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছেন যুবতি!
সন্তানের জন্ম দিয়েই হাসপাতালেই মাধ্য়মিক পরীক্ষায় বসলেন মা। এই ঘটনার সাক্ষী থাকল মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (Malda medical college and hospital)। প্রসব যন্ত্রনা নিয়ে রবিবার হাসপাতালে ভর্তি হন রুকসানা খাতুন (Ruksana Khatun)। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে মাধ্যমিক (Madhyamik exam 2020)। তবে তাতে পরীক্ষা দেওয়া আটকায়নি। দুই দিনের সন্তানকে নিয়ে প্রথম দুটি পরীক্ষা ইতিমধ্যে দিয়েছেন তিনি। অস্ত্রপচার করে সন্তানের জন্ম দেওয়াই প্রায় সাতদিন থাকতে হবে হাসপাতালে। তবে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার সুযোগ নষ্ট না করে হাসপাতাল থেকেই পরীক্ষা দেওয়ার সিধান্ত নেয় তিনি। তাই বেডে বসেই পরীক্ষা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে সমস্ত ব্যবস্থা করা হয়। বর্তমানে মালদা মেডিকেল কলেজ ওহাসপাতালের মাতৃমা বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
মালদা, ২০ ফেব্রুয়ারি: সন্তানের জন্ম দিয়েই হাসপাতালেই মাধ্য়মিক পরীক্ষায় বসলেন মা। এই ঘটনার সাক্ষী থাকল মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (Malda medical college and hospital)। প্রসব যন্ত্রনা নিয়ে রবিবার হাসপাতালে ভর্তি হন রুকসানা খাতুন (Ruksana Khatun)। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে মাধ্যমিক (Madhyamik exam 2020)। তবে তাতে পরীক্ষা দেওয়া আটকায়নি। দুই দিনের সন্তানকে নিয়ে প্রথম দুটি পরীক্ষা ইতিমধ্যে দিয়েছেন তিনি। অস্ত্রপচার করে সন্তানের জন্ম দেওয়াই প্রায় সাতদিন থাকতে হবে হাসপাতালে। তবে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার সুযোগ নষ্ট না করে হাসপাতাল থেকেই পরীক্ষা দেওয়ার সিধান্ত নেয় তিনি। তাই বেডে বসেই পরীক্ষা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে সমস্ত ব্যবস্থা করা হয়। বর্তমানে মালদা মেডিকেল কলেজ ওহাসপাতালের মাতৃমা বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
জানা গেছে, রুকসানা খাতুন রতুয়ার মহারাজপুরের বাসিন্দা। কেফাতুল্লা হাইস্কুলের ছাত্রী। তাঁর পরীক্ষার সিট পড়েছিল সুলতানগঞ্জ হাইস্কুলে। কিন্তু পরীক্ষা শুরুর দুই দিন আগে গত রবিবার প্রসব যন্ত্রনা উঠলে পরিবারের লোকজন তাঁকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করে। রাতেই কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। আরও পড়ুন: Madhyamik Exam 2020: মাধ্যমিকের দ্বিতীয়দিনে ইংরেজি প্রশ্নপত্র ফাঁস, পরীক্ষা শুরুর ২০ মিনিটে ভাইরাল টিকটকে
পরিবারের তরফে জানা গেছে, ২ বছর আগে স্থানীয় যুবক রবিউল ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয় রুকসানার। বর্তমানে রুকসানার বয়স ১৮ বছর ৬ মাস। বিয়ের পরেও পড়াশোনা চালিয়ে যায় রুকসানা। মাধ্যমিকে ভালো ফল করে উচ্চশিক্ষা পেতে চান তিনি।