Kolkata: গড়িয়ায় বেওয়ারিশ লাশ বিতর্কে ফের ফিরহাদ হাকিমকে ডেকে পাঠালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর
গড়িয়া শ্মশানে মৃতদেহ হুকে টেনে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখরকে (Governor Jagdeep Dhankhar) রিপোর্ট দিলেন কলকাতা পৌরনিগমের (KMC)কমিশনার বিনাদ কুমার (Vinod Kumar)। আজ টুইটে রাজ্যপাল নিজেই একথা জাানিয়েছেন। রাজ্যপাল টুইটে লিখেছেন,"কমিশনার বিনোদ কুমার মৃতদেহ নিষ্পত্তি করার কাহিনী সম্পর্কে আমাকে আপডেট করেছেন-হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি অবধি ১৪ টি মৃতদেহ সম্পর্কে বাস্তব বিবরণ। ভয়াবহ পর্ব সকলকে চমকে দিয়েছে।" রাজ্যপাল লিখেছেন, "মৃতদেহগুলি নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে নৈতিকতা ও শালীনতা বজায় রাখা হয়নি। সবাই তীব্র নিন্দা করেছে। লোহার হুক দিয়ে মৃতদেহগুলি টেনে নিয়ে যাওয়াতে নির্মমভাবে আমাদের ঐতিহ্য ধ্বংস হয়েছে। সমাজের কাছে অবিলম্বে ক্ষমা চাওয়া হোক।
কলকতা,১৩ জুন: গড়িয়া শ্মশানে মৃতদেহ হুকে টেনে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখরকে (Governor Jagdeep Dhankhar) রিপোর্ট দিলেন কলকাতা পৌরনিগমের (KMC)কমিশনার বিনাদ কুমার (Vinod Kumar)। আজ টুইটে রাজ্যপাল নিজেই একথা জাানিয়েছেন। রাজ্যপাল টুইটে লিখেছেন,"কমিশনার বিনোদ কুমার মৃতদেহ নিষ্পত্তি করার কাহিনী সম্পর্কে আমাকে আপডেট করেছেন-হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি অবধি ১৪ টি মৃতদেহ সম্পর্কে বাস্তব বিবরণ। ভয়াবহ পর্ব সকলকে চমকে দিয়েছে।" রাজ্যপাল লিখেছেন, "মৃতদেহগুলি নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে নৈতিকতা ও শালীনতা বজায় রাখা হয়নি। সবাই তীব্র নিন্দা করেছে। লোহার হুক দিয়ে মৃতদেহগুলি টেনে নিয়ে যাওয়াতে নির্মমভাবে আমাদের ঐতিহ্য ধ্বংস হয়েছে। সমাজের কাছে অবিলম্বে ক্ষমা চাওয়া হোক।
এদিকে কী ভাবে এমন ঘটল, তা জানতে দাবিদারহীন দেহ সৎকারের সঙ্গে যুক্ত ঠিকাদার সংস্থাকে শুক্রবার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পৌরনিগমের প্রশাসনিক বোর্ডের প্রধান ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। তিনি বলেন, "এখনই কারও উপরে দায় চাপাচ্ছি না। তবে গড়িয়া শ্মশানের ঘটনায় ঠিকাদার সংস্থাটিকে শো-কজ় করা হয়েছে।" গড়িয়া-কাণ্ড নিয়ে দ্রুত পুর কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট চেয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর। কিন্তু কেউই তাঁকে কিছু বলবেন না বলে ফিরহাদ জানিয়েছিলেন। আরও পড়ুন: Jagdeep Dhankhar: বেওয়ারিশ লাশ বিতর্ক! রাজ্যপালের প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রসচিবের সাফাই, প্রোটকল মানেনি ধনকর
আজ এই বিষয়েও মুখ খুলছেন রজ্যপাল। তিনি লেখেন, পৌরনিগমের প্রশাসনিক বোর্ডের প্রধান বলেছেন তিনি আমার কাছে আসবেন না। তাঁর কোনও দায়বদ্ধতা নেই। আমার সঙ্গে তাড়াতাড়ি দেখা করার জন্য পৌর কমিশনারের মাধ্যমে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আম্ফানের কারণে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে কলকাতায় অভূতপূর্ব দুর্ভোগের বিষয়েও আলোচনা করব।"