Coronavirus In West Bengal: করোনা আক্রান্ত হলেন জোড়াসাঁকো থানার SI
কলকাতা পুলিশে (Kolkata Police) করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এবার করোনা আক্রান্ত হলেন জোড়াসাঁকো থানার (Jorasanko Police Station) SI। বেশ কয়েকদিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। উপসর্গ থাকায় তিনি করোনা পরীক্ষা করান। বৃহস্পতিবারই তাঁর পজিটিভ রিপোর্ট আসে। তিনি হাাসপাতলে ভর্তি রয়েছেন। এ নিয়ে কলকাতা পুলিশের ১০ জন কর্মী আধিকারিক করোনা আক্রান্ত হলেন। থানা ও থানা চত্বর, ফলের দোকান স্যানিটাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে, সহ কর্মীদের হোম কোয়ারান্টিনে পাঠানো হয়েছে। গতকালই বউবাজার ও পার্ক স্ট্রিট থানার ওসি করোনা আক্রান্ত হন।
কলকাতা, ৭ মে: কলকাতা পুলিশে (Kolkata Police) করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এবার করোনা আক্রান্ত হলেন জোড়াসাঁকো থানার (Jorasanko Police Station) SI। বেশ কয়েকদিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। উপসর্গ থাকায় তিনি করোনা পরীক্ষা করান। বৃহস্পতিবারই তাঁর পজিটিভ রিপোর্ট আসে। তিনি হাাসপাতলে ভর্তি রয়েছেন। এ নিয়ে কলকাতা পুলিশের ১০ জন কর্মী আধিকারিক করোনা আক্রান্ত হলেন। থানা ও থানা চত্বর, ফলের দোকান স্যানিটাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে, সহ কর্মীদের হোম কোয়ারান্টিনে পাঠানো হয়েছে। গতকালই বউবাজার ও পার্ক স্ট্রিট থানার ওসি করোনা আক্রান্ত হন।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল প্রগতি ময়দান থানার পুলিশ আধিকারিকের শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়। কিন্তু মৃদু উপসর্গ হওয়ায় তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনেই ছিলেন। কিন্তু কয়েকদিন পরেও তাঁর জ্বর-সর্দি না সারায় তিনি করোনা পরীক্ষা করান। তাতেই ধরা পড়ে করোনা। ততদিনে তাঁর স্ত্রীর শরীরেও উপসর্গ দেখা দিয়েছে। ফলে দু’জনকেই বাইপাসের ধারে কোভিড হাসপাতালে ভরতি করা হয়। এছাড়াও কলকাতা বন্দর এলাকার একটি থানার পুলিশ আধিকারিক আক্রান্ত হয়েছিলেন করোনায়। তিনি এখন সুস্থ হয়ে বাড়িতে। জোড়াবাগান থানার এক সাব ইনস্পেক্টরও আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন। এর আগে কলকাতা উত্তর ডিভিশনের এক পুলিশ কর্মীও আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি বর্তমানে রোগমুক্ত। আরও পড়ুন: Coronavirus In Kolkata: পার্ক স্ট্রিট থানার অফিসার করোনা আক্রান্ত
করোনার সংক্রমণের জেরে এর আগে মঙ্গলবারই জোড়াবাগান ট্রাফিক গার্ডকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে লালবাজার। করোনায় আক্রান্ত হন জোড়াবাগান ট্রাফিক গার্ডের সার্জেন্ট। তারপরই ওই ট্রাফিক গার্ডের আরও কয়েকজনেরও জ্বর দেখা দেয়। এরপরই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে জোড়াবাগান ট্রাফিক গার্ডকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করে লালবাজার।