CBI Questioning Rujira Banerjee: অভিষেক ব্যানার্জির বাড়িতে সিবিআই, তিন দফায় চলবে স্ত্রী রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ
কয়লা পাচার কাণ্ডে (Coal Smuggling Case) বিদেশে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জির (TMC MP Abhishek Banerjee) বাড়িতে পৌঁছল সিবিআইয়ের (CBI) ৮ সদস্য। অভিষেকের স্ত্রী রুজিরা ব্যানার্জিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সিবিআই সূত্রে খবর অনুযায়ী, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ প্রশ্ন সাজিয়েছেন অফিসারেরা। রুজিরার নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে। তাঁর কটি পাসপোর্ট রয়েছে, তিনি কোনও রেজিস্টার্ড সংস্থার সঙ্গে যুক্ত কিনা, কোনও সংস্থার পদাধিকারী কিনা তাও জানতে চাওয়া হবে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর।
কলকাতা, ২৩ ফেব্রুয়ারি: কয়লা পাচার কাণ্ডে (Coal Smuggling Case) বিদেশে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জির (TMC MP Abhishek Banerjee) বাড়িতে পৌঁছল সিবিআইয়ের (CBI) ৮ সদস্য। অভিষেকের স্ত্রী রুজিরা ব্যানার্জিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সিবিআই সূত্রে খবর অনুযায়ী, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ পাতার প্রশ্ন সাজিয়েছেন অফিসারেরা। রুজিরার নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে। তাঁর ক'টি পাসপোর্ট রয়েছে, তিনি কোনও রেজিস্টার্ড সংস্থার সঙ্গে যুক্ত কিনা, কোনও সংস্থার পদাধিকারী কিনা তাও জানতে চাওয়া হবে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর।
তাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাওয়া হতে পারে রুজিরার কাছে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন সংক্রান্ত কপি দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানা গেছে। এদিকে সোমবারই অভিষেকের শ্যালিকা মেনকা গম্ভীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে চলে জিজ্ঞাসাবাদ। রবিবার রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে নোটিস নিয়ে অভিষেকের ১৮৮এ হরিশ মুখার্জি স্ট্রিটে পৌঁছয় কেন্দ্রীয় দল। সেদিন রুজির না থাকায় আজ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বেলা ১১টা থেকে দুপুর৩টের মধ্যে সময় দেন তিনি। সেই মতোই সিবিআই এসে পৌঁছয় আজ। তবে সিবিআই আসার আগে অভিষেকের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। প্রায় ৯ মিনিট সেখানে থেকে বেরিয়ে যান মুখ্যমন্ত্রী। তার মিনিট তিনেক পরই পৌঁছয় সিবিআই আধিকারিকেরা। আরও পড়ুন, সৌজন্যের নজির, শ্রীলঙ্কা সফরে ইমরানের বিমানকে আকাশ সীমা ব্যবহারে অনুমতি ভারতের
কয়লা কাণ্ডের তদন্তে বেপাত্তা লালা ওরফে অনুপ মাঝি এবং তৃণমূল নেতা বিনয় মিশ্র। তদন্তে লালার অফিস থেকে বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়। ওই তদন্তেই উঠে আসে কয়লা পাচারের টাকা বিদেশের ব্যাঙ্কে জমা করা হয়েছে। এর জন্য পাচারকারীরা বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থা তৈরি করেছিলেন বলে দাবি সিবিআইয়ের।