Asansol: দলীয় কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়, বাড়ি ঘেরাও

আসানসোলের বিজেপি কর্মীদের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। দুর্নীতির অভিযোগে জেলা সভাপতিকে অপসারণের দাবি তোলে তারা। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন তিনি। বিজেপির কিছু কর্মী আসানসোল জেলা সভাপতি লক্ষ্মণ ঘড়ুইয়ের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ। তাঁর দুর্নীতি মেনে নেওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ জানায় বিক্ষোভকারীরা।

বাবুল সুপ্রিয়(Photo Credit: PTI)

আসানসোল, ২৬ ফেব্রুয়ারি: আসানসোলের (Asansol) বিজেপি কর্মীদের (BJP Workers) একাংশের বিক্ষোভের (Protest) মুখে পড়লেন বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। দুর্নীতির অভিযোগে জেলা সভাপতিকে অপসারণের দাবি তোলে তারা। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন তিনি। বিজেপির কিছু কর্মী আসানসোল জেলা সভাপতি লক্ষ্মণ ঘড়ুইয়ের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ। তাঁর দুর্নীতি মেনে নেওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ জানায় বিক্ষোভকারীরা।

মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টায় দলীয় কাজে কলকাতা থেকে আসানসোলে পৌঁছন বাবুল সুপ্রিয়। দ্য ওয়াল-র খবর অনুযায়ী, তাঁর মহিশীলা ফ্ল্যাটে পৌঁছলে আবাসনের বাইরেই দলীয় কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন সাংসদ ও প্রতিমন্ত্রী। কর্মীদের অভিযোগ, লক্ষ্মণ ঘড়ুইয়ের দুর্নীতির ব্যাপারে তাঁরা অনেকবার অভিযোগ করেছেন। কিন্তু তারপরেও তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আসানসোল ও দুর্গাপুরকে দুটি আলাদা সাংগঠনিক জেলা করারও দাবি জানান বিক্ষুব্ধ কর্মীরা। বিক্ষুব্ধ কর্মীদের উদ্দেশে বাবুল সুপ্রিয় বলেন, এখন মাধ্যমিক চলছে, চিৎকার চ্যাঁচামেচিতে পরীক্ষার্থীদের সমস্যা হবে। তিনি সবাইকে বুধবার তাঁর অফিসে ডাকেন। সেখানেঅভিযোগ খতিয়েদেখা হবে বলে আশ্বাস দেন। আরও পড়ুন, পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক, দিল্লিতে সেনা নামানো উচিত: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

সংবাদমাধ্যমের সামনে তিনি বলেন, “আসানসোল ও দুর্গাপুরকে দুটো আলাদা সাংগঠনিক জেলা করার কথা চলছিল। কিন্তু এখন জানা গেছে, সেটা কোনওভাবেই সম্ভব নয়। তাই লোকসভা নির্বাচনের সময় যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁদেরকেই সংগঠনের দায়িত্ব দেওয়া উচিত। লক্ষ্মণ ঘড়ুইয়ের ওপর দল আস্থা রেখেছে। তবে কিছু কর্মীর অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তাঁরাই আজ আমাকে তা বলতে এসেছিলেন। আমি বলেছি এত রাতে হট্টগোল করলে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের অসুবিধা হতে পারে। কাল আমার অফিসে সবাইকে আসতে বলেছি। তাঁদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে।”



@endif