Cyclone Amphan: ধেয়ে আসছে আম্ফান ঘূর্ণিঝড়! প্রায় ৩ লক্ষ মানুষকে ত্রাণ শিবিরে পাঠানো হয়েছে, জানালেন মমতা ব্যানার্জি

সর্বশক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন আমফান (Cyclone Amphan)। সাইক্লোনের দাপটে কলকাতার আকাশ মেঘলা। বেশ কিছু জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি শুরু হয়েছে। উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে পথে নামল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা। এনডিআরএফের (NDRF) কর্মীরা মাইকিং শুরু করেছেন। সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। ইতিমধ্যেই ৩ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে পাঠানো হয়েছে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)।

Mamata Banerjee. Photo Source: ANI/Twitter

কলকাতা, ১৯ মে: সর্বশক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন আমফান (Cyclone Amphan)। সাইক্লোনের দাপটে কলকাতার আকাশ মেঘলা। বেশ কিছু জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি শুরু হয়েছে। উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে পথে নামল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা। এনডিআরএফের (NDRF) কর্মীরা মাইকিং শুরু করেছেন। সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। ইতিমধ্যেই ৩ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে পাঠানো হয়েছে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)।

করোনা আতঙ্কের মধ্যেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় তৎপর প্রশাসন। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতায় ভাগ হয়ে কাজ করছে ১৯ টিম। আমফান মোকাবিলায় প্রস্তুত নবান্ন। রাজ্যে হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। সাইক্লোনের কারণে মুখ ভার কলকাতার আকাশের। বেলা বাড়তেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে শহরে। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারী বৃষ্টি শুরু হবে কলকাতায়। করোনা মোকাবিলায় জেলাশাসকদের নিয়ে নবান্নে বৈঠক করেন মমতা। সেই বৈঠকেই  মমতা ব্যানার্জি বলেন, 'কারও কোনও অসুবিধা হলে জানাবেন। টোল ফ্রি নম্বর ১০৭০ চালু করা হয়েছে। এছাড়া আরও কন্ট্রোল রুমের নম্বর হল ২২১৪-৩৫২৬, ২২১৪-১৯৯৫। আরও পড়ুন:  Precautionary Measures: চোখ রাখুন সংবাদমাধ্যমে, হাতের কাছে রাখবেন মোমবাতি-টর্চলাইট, সরকারের তরফ থেকে চালু হেল্পলাইন নম্বর; দেখে নিন আর কী কী ব্যবস্থা নেবেন? 

মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, 'দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এখনও পর্যন্ত ২ লক্ষ মানুষকে সরানো হয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনায় ৫০ হাজার মানুষকে সরানো হয়েছে নিরাপদে। পূর্ব মেদিনীপুরে প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুরে প্রায় ১০ হাজার মানুষকে সরানো হয়েছে।' বুধবার সন্ধ্যায় দিঘা ও বাংলাদেশের ।হাতিয়া দ্বীপের মধ্যবর্তী কোনও জায়গা দিয়ে এই ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগে ঢুকতে পারে। সে সময় তার যে ভয়াল রূপ ধারণ করার কথা, আবহাওয়া বিজ্ঞানের পরিভাষায় তাকে বলা হয় ‘‘এক্সট্রিমলি সিভিয়ার সাইক্লোন’ বা মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now