Coronavirus In Kolkata: মেডিকেল কলেজের পর রাজারহাটের চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট, রাজ্যে দ্বিতীয় করোনা হাসপাতাল
কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (Medical college and Hospital) পর করোনাভাইরাসের (Coronavirus) চিকিৎসায় দ্বিতীয় হাসপাতাল হল রাজারহাটের চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ( Chittaranjan National Cancer Institute)। বিদেশ ফেরতদের কোয়ারান্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীনস্থ রাজারহাটের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে। ওই হাসপাতালটিকে পূর্ণমাত্রার একটি হাসপাতালে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্যভবন। যাতে রোগীর সংখ্যা আচমকা বেড়ে গেলে চিকিত্সার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়। ইতিমধ্যেই ৫০ জন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের পাঠানো হয়েছে ওই হাসপাতালে। রাখা হচ্ছে ৫০০টি শয্যা। কলকাতা মেডিকেল কলেজের পর এটিই হচ্ছে রাজ্যের ও পূর্ব ভারতের দ্বিতীয় করোনা চিকিত্সার হাসপাতাল।
কলকাতা, ২৫ মার্চ: কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (Medical college and Hospital) পর করোনাভাইরাসের (Coronavirus) চিকিৎসায় দ্বিতীয় হাসপাতাল হল রাজারহাটের চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ( Chittaranjan National Cancer Institute)। বিদেশ ফেরতদের কোয়ারান্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীনস্থ রাজারহাটের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে। ওই হাসপাতালটিকে পূর্ণমাত্রার একটি হাসপাতালে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্যভবন। যাতে রোগীর সংখ্যা আচমকা বেড়ে গেলে চিকিত্সার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়। ইতিমধ্যেই ৫০ জন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের পাঠানো হয়েছে ওই হাসপাতালে। রাখা হচ্ছে ৫০০টি শয্যা। কলকাতা মেডিকেল কলেজের পর এটিই হচ্ছে রাজ্যের ও পূর্ব ভারতের দ্বিতীয় করোনা চিকিত্সার হাসপাতাল।
জানা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই ওই হাসপাতালে সুপার নিয়োগ করা হয়েছে বলে জানান রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী। তিনি বলেন, "আমরা হাসপাতালটিকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেজন্য ৩০ জন নার্স, ২জন টেকনিশিয়ান, চিকিৎসক, দু'জন ডেপুটি নার্সিং সুপার, একজন নার্সিং সুপার-সহ প্রায় ৫০ জন কর্মীকে সেখানে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখা হচ্ছে না।" আরও পড়ুন: PM Narendra Modi On Medical Staff: চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আমাদের কাছে ঈশ্বর: নরেন্দ্র মোদি
কলকতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার স্পেশ্যালিটি বিল্ডিংয়ে ৩০০ বেড তৈরি রাখা হচ্ছে। এর পর ধাপে ধাপে তা বাড়ানো হবে। আগেই স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা ওই বিল্ডিংয়ের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখে ছাড়পত্র দিয়েছেন। করোনা মোকাবিলায় তিন হাজার আইসোলেশন বেড তৈরি রাখারও চেষ্টা চলেছে।