Coronavirus Outbreak: সরকার কি মৃতদেহ লুকিয়ে রাখছে? প্রশ্ন তুলে বাবুল সুপ্রিয়র পর ভিডিয়ো পোস্ট কৈলাস বিজয়বর্গীয়র
বাবুল সুপ্রিয়র পর এবার কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya)। টুইটারে রাজ্যের একটি হাসপাতালের ভিডিয়ো (Video) পোস্ট করে বিস্ফোরক অভিযোগ তাঁর। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি লেটেস্টলি বাংলা। টুইটারে যে ভিডিয়োটি কৈলাস বিজয়বর্গীয় পোস্ট করেছেন তাতে এক চিকিৎসা কর্মী (চিকিৎসক কি না তা বোঝা যায়নি) ও এক ব্যক্তির মধ্যে কথাবার্তা রয়েছে। ওই ব্যক্তি জানাচ্ছেন, তাঁক না জানিয়ে মৃতদেহ কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কলকাতা, ২২ এপ্রিল: বাবুল সুপ্রিয়র পর এবার কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya)। টুইটারে রাজ্যের একটি হাসপাতালের ভিডিয়ো (Video) পোস্ট করে বিস্ফোরক অভিযোগ তাঁর। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি লেটেস্টলি বাংলা। টুইটারে যে ভিডিয়োটি কৈলাস বিজয়বর্গীয় পোস্ট করেছেন তাতে এক চিকিৎসা কর্মী (চিকিৎসক কি না তা বোঝা যায়নি) ও এক ব্যক্তির মধ্যে কথাবার্তা রয়েছে। ওই ব্যক্তি জানাচ্ছেন, তাঁক না জানিয়ে মৃতদেহ কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ভিডিয়ো পোস্ট করে কৈলাস বিজয়বর্গীয় লিখেছেন, "এটা পশ্চিমবঙ্গের একটি হাসপাতালের চমকে দেওয়ার মতো ভিডিয়ো। যেখানে করোনায় মৃত একজনের সৎকার করা হয়েছে আত্মীয়দের না জানিয়ে। কারণ কী মমতা ব্যানার্জি? সরকার কি মৃতদেহ লুকিয়ে রাখছে? এটা তো অপরাধ।" আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: 'করোনা নিয়ে লেকচার দেয় কিন্তু ভালো কিট পাঠায় না', কেন্দ্রকে তোপ মমতা ব্যানার্জির
আজই এম আর বাঙর হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর সমালোচনা করে টুইটারে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় সেই ভিডিয়ো। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ওই আইসোলেশন ওয়ার্ডে দু'জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের দেহ কাপড়ে মোড়া অবস্থায় দু-তিন ঘণ্টারও বেশি সময় পড়ে আছে বলে দাবি করা হচ্ছ। যিনি এই ভিডিয়ো করেছেন তিনি নিজেও ওই ওয়ার্ডে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর আরও দাবি মৃতদেহের পাশের বেডেই রোগী রয়েছেন। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের মেল আইসোলেশন ওয়ার্ডে একটি বেডের সঙ্গে অন্য বেডের ফারাক যৎ সামান্য। কয়েকজনের অবস্থা খারাপ।
তাঁর আরও দাবি, তিনি অন্তত ৫-৬ জন রোগীকে মারা যেতে চোখে দেখেছেন। তাঁদের প্রত্যেকের মধ্যেই করোনা উপসর্গ ছিল। বেশিরভাগই শ্বাসকষ্টে মারা গিয়েছেন। এদের রিপোর্ট আসতেই সময় চলে যাচ্ছে তিন থেকে চারদিন। ফলে বোঝা যাচ্ছে না এরা কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে কি না।