Duchifat 3: কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করে উৎক্ষেপণ করতে ভারতে আসছেন ইজরায়েলের তিন পড়ুয়া

ইসরায়েল (Israel) থেকে ভারতে (India) উড়ে আসছেন তিন খুদে বিজ্ঞানী (Scientists)। আগামী সপ্তাহেই তাঁরা পাড়ি দিচ্ছেন ভারতে। মেধা কাজে লাগিয়ে তাঁরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলেছেন কৃত্রিম উপগ্রহ (Satellite)। নাম দিয়েছেন ডুচিফ্যাট-৩ (Duchifat 3)। ইসরোর পিএসএলভি রকেটেই মহাকাশ পাড়ি দেবে তাঁদের সেই কৃত্রিম উপগ্রহ। আর তা উৎক্ষেরণের জন্যেই ভারতে আসছেন ইজরায়েলের তিন স্কুলপড়ুয়া। এটি একটি ফটো স্যাটেলাইট যা মহাকাশ থেকে পৃথিবীর পরিবেশ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হবে।

কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করে উৎক্ষেপণ করতে ভারতে আসছেন ইজরায়েলের তিন পড়ুয়া ((Photo Credits: PTI)

জেরুজালেম, ৯ নভেম্বর: ইসরায়েল (Israel) থেকে ভারতে (India) উড়ে আসছেন তিন খুদে বিজ্ঞানী (Scientists)। আগামী সপ্তাহেই তাঁরা পাড়ি দিচ্ছেন ভারতে। মেধা কাজে লাগিয়ে তাঁরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলেছেন কৃত্রিম উপগ্রহ (Satellite)। নাম দিয়েছেন ডুচিফ্যাট-৩ (Duchifat 3)। ইসরোর পিএসএলভি রকেটেই মহাকাশ পাড়ি দেবে তাঁদের সেই কৃত্রিম উপগ্রহ। আর তা উৎক্ষেরণের জন্যেই ভারতে আসছেন ইজরায়েলের তিন স্কুলপড়ুয়া। এটি একটি ফটো স্যাটেলাইট যা মহাকাশ থেকে পৃথিবীর পরিবেশ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হবে।

সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহে ইসরোর (ISRO) শ্রীহরিকোটার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ডুচিফ্যাট-৩ নামে ওই স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হবে। আগামী ১১ ডিসেম্বর উৎক্ষেপণ করা হবে হবে ডুচিফ্যাট-৩। ওই তিন পড়ুয়া হলেন অ্যালন আব্রামোভিচ, মেতাব আসুলিন এবং স্যামুয়েল আভিভ লেভি। যারা প্রত্যেকেই হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁরা তিনজন মিলে কৃত্রিম উপগ্রহটি তৈরি করেছেন হারজিলিয়া সায়েন্স সেন্টারের মহাকাশ গবেষণাগারে। তাঁদের প্রত্যেকের বয়স ১৭ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। প্রায় ২ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের ওই কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবী সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণা কাজে ব্যবহৃত হবে। এটি তৈরি করতে পড়ুয়াদের আড়াই বছর সময় লেগেছে। এই স্যাটেলাইটটি পরিবেশবিদদের পক্ষে বেশ সহায়ক হবে বলে সূত্রের খবর। আরও পড়ুন: WhatsApp: ‘কল ওয়েটিং' ফিচার নিয়ে এল হোয়াটসঅ্যাপ

এটি একটি সংবেদনশীল উপগ্রহ হতে চলেছে যার মাধ্যমে দেশের সমস্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পৃথিবী পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা (Experiment) চালিয়ে যেতে পারবেন। বায়ুদূষণ, জলদূষণ, বন পর্যবেক্ষণ এবং আরও অনেক কিছুর মতো পরিবেশগত গবেষণার একটি প্ল্যাটফর্ম এটি।