SpaceX Rocket On Course To Hit Moon: ইলন মাস্কের স্পেসএক্স-র রকেটের সঙ্গে চাঁদের সংঘর্ষ হবে, উদ্বিগ্ন বিজ্ঞানীরা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রায় সাত বছর ধরে মহাকাশে ঘোরাঘুরি করার পর ইলন মাস্কের (Elon Musk) স্পেসএক্স-র (SpaceX) একটি রকেটের (Rocket) একটি অংশ এবার চাঁদে আছড়ে পড়তে চলেছে। রকেটটি এটি সাত বছর আগে বিস্ফোরিত হয়েছিল এবং মিশন শেষ করার পরে মহাকাশে পরিত্যক্ত অবস্থায় ঘুরছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানী বিল গ্রে (Bill Gray) বুধবার এএফপিকে বলেছেন, ডিপ স্পেস ক্লাইমেট অবজারভেটরি (DSCOVR) নামক নাসা-র (NASA) একটি স্যাটেলাইট (Satellite) কক্ষপথে রাখার জন্য ২০১৫সালে রকেটটি পাঠানো হয়েছিল। তারপর থেকে রকেটের দ্বিতীয় পর্যায় বা বুস্টারটি একটি বিশৃঙ্খল কক্ষপথে ভেসে চলেছে।

Moon (Representative image)

ওয়াশিংটন, ২৭ জানুয়ারি: নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রায় সাত বছর ধরে মহাকাশে ঘোরাঘুরি করার পর ইলন মাস্কের (Elon Musk) স্পেসএক্স-র (SpaceX) একটি রকেটের (Rocket) একটি অংশ এবার চাঁদে আছড়ে পড়তে চলেছে। রকেটটি এটি সাত বছর আগে বিস্ফোরিত হয়েছিল এবং মিশন শেষ করার পরে মহাকাশে পরিত্যক্ত অবস্থায় ঘুরছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানী বিল গ্রে (Bill Gray) বুধবার এএফপিকে বলেছেন, ডিপ স্পেস ক্লাইমেট অবজারভেটরি (DSCOVR) নামক নাসা-র (NASA) একটি স্যাটেলাইট (Satellite) কক্ষপথে রাখার জন্য ২০১৫সালে রকেটটি পাঠানো হয়েছিল। তারপর থেকে রকেটের দ্বিতীয় পর্যায় বা বুস্টারটি একটি বিশৃঙ্খল কক্ষপথে ভেসে চলেছে।

বিজ্ঞানী বিল গ্রে মহাকাশে পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকা এ ধরনের টুকরোগুলোর বিষয়ে খোঁজ খবর রাখেন। তিনিই প্রথম খুঁজে বের করেন বিষয়টি। গ্রে জানিয়েছেন যে বুস্টারটি গত জানুয়ারিতে চাঁদের বেশ কাছাকাছি চলে গিয়েছিল, যদিও আচমকা সেটি কক্ষপথ পরিবর্তন করে। যদিও গ্রে জানিয়েছেন, আগামী ৪ মার্চ সকাল ৭টা ২৫ মিনিট নাগাদ প্রতি ঘণ্টায় সাড়ে ৫ হাজার মাইলের (৯ হাজার কিলোমিটার) বেশি গতিবেগে চাঁদের অন্ধকার আছড়ে পড়বে রকেটের অংশটি। আছড়ে পড়ার সঠিক সময় এবং প্রভাবের স্থানটি কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সেই দিন চাঁদে সংঘর্ষ হবে বলে জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন ওই মহাকাশ বিজ্ঞানী। আরও পড়ুন: Asteroid Alert: উচ্চতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের ২.৫ গুণ! পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে মস্ত গ্রহাণু

জ্যোতির্বিজ্ঞানী জোনাথন ম্যাকডওয়েল এএফপিকে বলেছেন যে আগেও হয়তো এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে, যা আমাদের চোখ এড়িয়ে গিয়েছে। আমরা সেগুলিকে ট্র্যার করতে পারিনি। তিনি বলেন, "ষাট, সত্তর ও আশির দশকে পৃথিবীর গভীর কক্ষপথে অন্তত ৫০টি বস্তু পরিত্যক্ত হয়েছিল। আমরা সেগুলিকে ট্র্যাক করিনি। এখন আমরা তাদের কয়েকজনকে দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু অনেকগুলিকেই আমরা খুঁজে পাচ্ছি না এবং তাই তারা আর সেখানে নেই। সম্ভবত তাদের মধ্যে অন্তত কয়েকটি দুর্ঘটনাক্রমে চাঁদে আঘাত করেছে এবং আমরা সেটা লক্ষ্য করিনি।"

চাঁদে ৪ টন ওজনের স্পেসএক্স রকেট খণ্ডের আঘাতের মুহূর্ত বা প্রভাব পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান হবে না। তবে এটি এমন একটি গর্ত তৈরি করবে যা মহাকাশযান বা ভারতের চন্দ্রযান-২-র মতো উপগ্রহের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হবেন বিজ্ঞানীরা। এইভাবে চাঁদের ভূতত্ত্ব সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now